• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

৩০০ বন্দি বিনিময় করলো রাশিয়া-ইউক্রেন

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

সাত মাস আগে ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। চলমান এ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্যে প্রায় ৩০০ বন্দী বিনিময় করেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। এর মধ্য ১০ জন বিদেশি নাগরিকও রয়েছে। অভিযান শুরুর পর থেকে দেশ দুইটির মধ্যে এটি সবচেয়ে বড় বন্দী বিনিময়ের ঘটনা।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিনিময়ের অংশ হিসেবে রাশিয়া ২১৫ ইউক্রেনিয়ানকে মুক্ত করেছে। এর মধ্যে পাঁচজন কমান্ডারও রয়েছে। তারা এই বছরের শুরুর দিকে দক্ষিণের বন্দর শহর মারিউপোলে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং মরক্কোসহ বেশ কিছু দেশের যুদ্ধবন্দী রয়েছে, যাদের মধ্যে কয়েকজনকে ইউক্রেনে বন্দী হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল এবং ভাড়াটে হিসেবে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।

ইউক্রেন ৫৫ জন রাশিয়ান, মস্কোপন্থী ইউক্রেনীয় ও ভিক্টর মেদভেদচুককে ফেরত পাঠিয়েছে। তিনি একটি নিষিদ্ধ রুশপন্থী দলের নেতা, যিনি রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগের মুখোমুখি ছিলেন। জানা গেছে, রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চুক্তিটি হতে সাহায্য করেছে সৌদি আরব-তুরস্ক।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি এক ভিডিও বার্তায় বলেছেন, এটা আমাদের দেশ ও সমাজের জন্য স্পষ্ট জয়। তবে প্রধান বিষয় হলো ২১৫টি পরিবার এখন তাদের ভালোবাসার মানুষকে দেখতে পারবে। এজন্য তিনি তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানকে ধন্যবাদ জানান।

তবে এর আগে রাশিয়া ও এর নাগরিকদের রক্ষায় যুদ্ধ করার জন্য আরও সেনা সমাবেশের নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এই নির্দেশনার ফলে যারা কোনো এক সময় রুশ সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন বা প্রশিক্ষণ নিয়েছেন সেই সব রিজার্ভিস্টদের এখন যুদ্ধ করার জন্য ডেকে পাঠানো হবে।

ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, মাতৃভূমি, সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা আর জনগণের নিরাপত্তা রক্ষা করার জন্য তিনি সেনা সমাবেশের নির্দেশ দিয়েছেন। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) থেকেই সৈন্য সমাবেশ শুরু হয়েছে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here