• শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

যথাযোগ্য মর্যাদায় কুড়িগ্রাম মুক্ত দিবস পালিত

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৬ ডিসেম্বর ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

যথাযোগ্য মর্যাদায় কুড়িগ্রাম পাক হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন, জেলা পরিষদ, পৌরসভা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয়। পরে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে স্বাধীনতার বিজয় স্তম্ভ চত্বরে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার আল আসাদ মো: মাহফুজুল ইসলাম, পৌর মেয়র কাজিউল ইসলাম,বীর প্রতীক আব্দুল হাই সরকার,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক উত্তম রায়,সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাশেদুল হাসান,মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম টুকু,সাবেক উপজেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাতেন, কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাব সভাপতি রাজু মোস্তাফিজ,সাধারণ সম্পাদক আব্দুল খালেক ফারুকসহ সদর উপজেলার অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ৬ ও ১১ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল গোটা কুড়িগ্রাম অঞ্চল। শুধুমাত্র ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন রৌমারী ছিল মুক্তাঞ্চল। সেখানেই চলত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ। নভেম্বরের প্রথম থেকেই মিত্র বাহিনীর সাড়াশী আক্রমন তীব্র হতে থাকে। একে একে পতন হতে থাকে পাক সেনাদের শক্ত ঘাঁটিগুলো। মুক্ত হয় ভুরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী, চিলমারী, উলিপুরসহ বিভিন্ন এলাকা।

এরপর পাকসেনারা শক্ত ঘাঁটি গড়ে তোলে কুড়িগ্রাম শহরে। কুড়িগ্রামকে মুক্ত করতে মিত্র বাহিনীর বিমান হামলায় বেসামাল হয়ে পড়ে পাক সেনারা। ৫ ডিসেম্বর থেকে মিত্র বাহিনীর সাড়াশী আক্রমনে পিছু হটতে শুরু করে পাক সেনারা। এরপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ ৬ ডিসেম্বর। হানাদার মুক্তি হয় কুড়িগ্রাম।

Place your advertisement here
Place your advertisement here