• শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৯ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা ইতিহাসে অনন্য: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্ত‌ক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের লালমনিরহাটে যুবলীগ কর্মীর পায়ের রগ কাটলেন যুবদল নেতা বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক

বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয় সমাবেশ: ওবায়দুল কাদের

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৬ ডিসেম্বর ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি ডাকে মহাসমাবেশ, বাস্তবে হয়ে যায় সমাবেশ। আওয়ামী লীগ ডাকে সমাবেশ, বাস্তবে হয়ে যায় মহাসমাবেশ। এটাই বাস্তবতা। খেলা হবে। 

মঙ্গলবার ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে, বেলা ১১টা ২০ মিনিটে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে সম্মেলন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

অনুষ্ঠান পরিচালনা ও সঞ্চালনা করেন ছাত্রলীগের বর্তমান কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। সম্মেলন অনুষ্ঠান সরাসরি প্রচার করে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ (বিটিভি) বিভিন্ন সম্প্রচার মাধ্যম।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, পলাশীর প্রান্তরে সিরাজউদ্দৌলার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল মীর জাফর। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন খন্দকার মোশতাক আহমেদ আর সেনাপতি জিয়াউর রহমান।

তিনি বলেন, এই খুনিদের কারা পুরস্কৃত করলো, সেই জবাব দিতে হবে। নিরাপদে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দিলেন কে? জিয়াউর রহমান। খুনিদের বিচার হবে না মর্মে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করলেন কে? সেনাপতি জিয়াউর রহমান। ১৫ আগস্টের মাস্টারমাইন্ড জিয়াউর রহমান আর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মাস্টারমাইন্ড জিয়াপুত্র তারেক রহমান।

শেখ হাসিনা তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা ঘুমান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনার নতুন অঙ্গীকার স্মার্ট বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা পরবর্তী প্রজন্মকে নিয়ে ভাবেন। তার পরবর্তী ভিশন ২০৪২- শান্তির বাংলাদেশ। মৃত্যুর মিছিলে দাঁড়িয়ে যিনি জীবনের জয়গান গান, তিনি শেখ হাসিনা। যিনি ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে সৃষ্টির পতাকা উড়ান। 

এদিকে, ছাত্রলীগের দফতর সেল থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিটের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য সাড়ে ৮০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ২৫৪টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিতে ২৫০টি এবং মহানগরে ৩৪০টি আবেদন জমা পড়েছে। 

২০১৮ সালে ছাত্রলীগের সর্বশেষ ২৯তম কেন্দ্রীয় সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। তবে মাত্র এক বছরের মাথায় অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে তাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ করা হয়। এরপর দায়িত্ব পান বর্তমান সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।

Place your advertisement here
Place your advertisement here