• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

রোহিঙ্গাদের সহায়তায় ৭.৫ মিলিয়ন ডলার দেবে নেদারল্যান্ডস

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

রোহিঙ্গা শরণার্থী ও কক্সবাজার জেলায় তাদের আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায়ের কল্যাণে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মাধ্যমে ৭.৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নেদারল্যান্ডস। গতকাল সোমবার ঢাকায় নেদারল্যান্ডস দূতাবাস এবং আইওএম এর মধ্যে ‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়ের পরিবেশ পুনরুদ্ধার ও সহিষ্ণুতা জোরদারকরণ’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডের ডেপুটি অ্যাম্বাসেডর চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স থিজ উডস্ট্রা এবং আইওএম বাংলাদেশের অফিসার ইনচার্জ ফাতিমা নুসরাত গাজ্জালি ঢাকায় আইওএম অফিসে নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলার সম্মুখীন কক্সবাজার জেলায় ২০১৭ সাল থেকে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয় গ্রহণ করেছে। সেখানে রোহিঙ্গা এবং আশ্রয় প্রদানকারী সম্প্রদায় বিশেষ করে ঘূর্ণিঝড়ের সময় ভূমিধস এবং বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।

গাজ্জালি বলেন, রোহিঙ্গারা সীমিত সুযোগ ও জটিল চ্যালেঞ্জর মধ্যে ঘনবসতিপূর্ণ শিবিরে বাস করছে। আশ্রয়দানকারী সম্প্রদায়গুলোও বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় তাদের দুর্ভোগ বেড়েছে, এগুলোর মধ্যে রয়েছে সীমিত সম্পদ, সীমিত বাজার প্রবেশাধিকার, সীমিত কর্মসংস্থানের সুযোগ, অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বারবার পরিবেশগত বিপর্যয়।

তিনি বলেন, নেদারল্যান্ডসের সহায়তায় আইওএম রোহিঙ্গা ও আশ্রয়দানকারী গোষ্ঠীগুলোর জন্য জীবন রক্ষাকারী সহায়তা প্রদান করবে, যা সামাজিক সম্প্রীতি ও নিরাপত্তায় অবদান রাখবে।

উডস্ট্রা আশা প্রকাশ করেছেন, তার সরকারের সহায়তা রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি উভয় সম্প্রদায়ের জীবনযাত্রার উন্নতি করতে এবং দুর্যোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।

বাংলাদেশ সরকার এবং অন্যান্য অংশীদারদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here