দুই দশকের বেশি পুরোনো মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১৩ জুলাই ২০২২

Find us in facebook
সাক্ষী হাজির না হওয়া, বিচার কার্যক্রমের ওপর উচ্চ আদালতের স্থগিতাদেশ, অহেতুক শুনানি মুলতুবির আবেদন, বিচারক সংকটসহ নানা কারণে মামলা নিষ্পত্তিতে বিলম্ব হচ্ছে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিচারপ্রার্থী জনগণ। ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে বিচার বিভাগের। সেই ক্ষুণ্ণ হওয়া ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে সচেষ্ট সুপ্রিম কোর্ট মনিটরিং কমিটি। এ কারণে দুই দশকের বেশি সময় ধরে অধস্তন আদালতে বিচারের জন্য পড়ে থাকা ৫ হাজার ৮৬১টি মামলা নিষ্পত্তির জন্য সময় বেঁধে দিয়েছেন তারা। চলতি বছরের পহেলা ডিসেম্বরের মধ্যে এসব মামলা অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিষ্পত্তি করে হাইকোর্টে প্রতিবেদন পাঠাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তবে এই তালিকার মামলার মধ্যে যেসব মামলার বিচার কার্যক্রমের ওপর হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ রয়েছে সেগুলো অনিষ্পন্ন রাখতে বলা হয়েছে। স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলেই তখন এসব মামলার বিচার শেষ করা সম্ভব হবে।
এদিকে দেশের অধস্তন প্রতিটি দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত এবং ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলার প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণের নির্দেশনা দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। কিন্তু এখনো সেই তালিকা চূড়ান্ত করা সম্ভব হয়নি। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্র জানিয়েছেন, অধস্তন আদালতের অনেক বিচারকই তালিকা এখনো প্রেরণ করতে পারেনি। যার কারণে বিচারাধীন মামলার পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্তুত করা সম্ভব হচ্ছে না। প্রধান বিচারপতি দায়িত্ব গ্রহণের পরই বিচারাধীন মামলার প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণের নির্দেশ দেন। মামলার নথি গণনাপূর্বক এই সংখ্যা নির্ধারণ করতে বলা হয়েছিল। এছাড়া পুলিশ বা অন্য কোনো তদন্তকারী সংস্থার নিকট তদন্তাধীন মামলার প্রকৃত সংখ্যা পৃথকভাবে নির্ধারণ করে পাঠানোরও নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি।
বিচার বিভাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই তালিকা প্রস্তুত হলে বিচারাধীন ও তদন্তাধীন মামলার প্রকৃত সংখ্যা বেরিয়ে আসবে। কারণ তদন্তাধীন মামলার সংখ্যাটা পাওয়া গেলেই দেশের আদালতসমূহে কত মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে তার প্রকৃত চিত্র উঠে আসবে।
চলতি বছরের শুরুতে দেশের ২৩তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব নেন বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। এরপরই মামলাজট নিরসনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে দেখা যায় তাকে। এর মধ্যে দেশের আট বিভাগের অধস্তন আদালতের মামলা নিষ্পত্তি মনিটরিংয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় হাইকোর্টের আট বিচারপতিকে। বিভিন্ন পর্যায়ের অধস্তন আদালতের বিচারকেরা দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করতে গিয়ে যেসব সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন, তা অবহিত করেন মনিটরিং কমিটির বিচারপতিদের। মনিটরিং কমিটির বিচারপতিরা তখন অধস্তন আদালতের বিচারকদের দ্রুত নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে নানা নির্দেশনা দেন। এসব নির্দেশনার মধ্যে ১০ বছরের অধিক পুরোনো সব ধরনের মামলা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির পদক্ষেপ উল্লেখযোগ্য। গত মার্চ মাসে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়। এখন
২০০০ সাল বা এর পূর্বের মামলা নিষ্পত্তি করতে বিচারকদের নতুন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিঠিতে যা বলা হয়েছে
সম্প্রতি হাইকোর্টের বিচার শাখা থেকে অধস্তন আদালতের বিচারকদের কাছে পাঠানো এ সংক্রান্ত চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘কাঙ্ক্ষিত সময়ের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি বিচারপ্রার্থীদের প্রত্যাশা। দীর্ঘ ২২ বছরের অধিককাল মামলা বিচারাধীন থাকায় আদালত তথা বিচার বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ² হচ্ছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এ ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত থাকা মামলা ছাড়া ২০০০ সাল ও তার পূর্বের মামলাসমূহ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তি করা প্রয়োজন। এমতাবস্থায় আদালতে ২০০০ সাল ও তার পূর্বের বিচারাধীন পুরোনো মামলাসমূহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চলতি বছরের পহেলা ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তি করার জন্য আপনাকে নির্দেশ প্রদান করা হলো। একই সঙ্গে সংযুক্ত তালিকার মামলাসমূহ পহেলা ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তি করে তার বিবরণী সুপ্রিম কোর্টে প্রেরণ করতে হবে।’
উল্লেখ্য, এই চিঠির সঙ্গে সংযুক্ত তালিকায় ২০০০ সালের পূর্বে বিচারাধীন মামলার সংখ্যা রয়েছে ৫ হাজার ৮৬১টি। এর মধ্যে ঢাকা জেলায় পুরোনো মামলার সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এ জেলায় ২০০০ সালের আগে দায়ের হওয়া বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৬১৫টি। যা এখনো অনিষ্পন্ন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এসব মামলা পহেলা ডিসেম্বরের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলা হয়েছে।
- বছরে ২ কোটি টাকার সবজি দিচ্ছে পারিবারিক পুষ্টি বাগান
- আবারো প্রেমিকের বাড়িতে হাজির সেই প্রেমিকা
- রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত
- খালেদাকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের সুযোগ নেই
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যক্ষ ও প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেবে সরকার
- সেপ্টেম্বরে রপ্তানি বেড়েছে ১০ শতাংশ
- এবার শুরু হচ্ছে পাতালরেল
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পাচ্ছে ১২ শিল্পপ্রতিষ্ঠান
- দিনাজপুরে শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
- কুড়িগ্রাম জেলার বন্যা পরিস্থিতি
- রংপুরে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জেলা সমাবেশ
- রংপুরে জাতীয় উৎপাদনশীলতা দিবস উপলক্ষে র্যালি ও আলোচনা সভা
- পঞ্চগড়ে কমেছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা
- দিনাজপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৩
- রংপুরে নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮ জন
- ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর অবস্থানে জঙ্গিবাদ কমেছে’
- ছাত্রলীগ নেতা নির্বাচনে পরীক্ষা
- কুড়িগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার বিদায় সংবর্ধনা
- গাইবান্ধায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেপ্তার ৬
- মেয়ে থেকে ছেলেতে রূপান্তরিত হলো লিয়া, খুশি বাবা-মা
- ‘লাভের আশায় মাছ চাষ করে দুই ভাই শেষ হয়ে গেলাম’
- পাশাপাশি স্বামী-স্ত্রী ও ছেলের দাফন, গ্রামজুড়ে শোকের মাতম
- সালিশ-বৈঠকে নিজের পেটে ছুরি চালালেন যুবক
- কুড়িগ্রামে ছাত্রলীগের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১
- বহুবার শারীরিক সম্পর্ক, বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন
- পীরগাছায় জলাবদ্ধতা নিরসনের ৫ কিমি ড্রেনেজ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
- ভিক্ষা নয় পরিশ্রমই যার নেশা পঙ্গু দিনমজুর শাহ আলীর
- পীরগাছায় বীর নিবাস পরিদর্শনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের সচিব
- পাগলাপীরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে এসএসএস’র সহায়তা প্রদান
- কাউনিয়ায় পুলিশ বক্স নির্মাণ
- উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রীর
- হাসপাতালে স্যালাইনের সংকট নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ
- শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ীই নির্বাচন হবে: আইনমন্ত্রী
- পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
- ‘স্বামী চাই’ প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় তরুণী!
- লালদিঘী মসজিদ, গরমেও থাকে শীতল
- নীলফামারীতে সাধারণ গ্রন্থাগারের উদ্যোগে দু`দিন ব্যাপী প্রদর্শনী
- `সরাসরি বিমান যোগাযোগ জাপানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্প্রসারিত করবে`
- শেখ রেহানার ৬৯তম জন্মদিন আজ
- রংপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১১
- ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইচালক নিহত, আহত ২
- সিমাগো র্যাঙ্কিংয়ে ১১তম বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- দানের সওয়াব নষ্ট হয় যে কারণে
- ভূরুঙ্গামারীতে মসজিদ, মাদ্রাসা ও দরিদ্রদের মাঝে ১০০ নলকূপ বিতরণ
- পানিতে ডুবে প্রাণ গেল আপন দুই ভাই-বোনের
- প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বের নেতা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- ব্রক্ষপুত্র নদের ভাঙ্গন থেকে বাড়িঘর, জমি রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন
- জিয়ার আমলে পার্বত্য অঞ্চলে অশান্তি শুরু হয়: ওবায়দুল কাদের
- চিলমারী নদীবন্দরে চালু হচ্ছে ফেরি