• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

রমজানের পর ঈদ আনন্দে হাবিপ্রবিসাস সদস্যরা 

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৬ মে ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

ঈদুল ফিতর। পবিত্র মাহে রমজানের পর মুসলমানদের কাছে উৎসবমুখর একটি দিন। এদিন ঘিরে আনন্দ উপভোগ করার আয়োজনে সবার থাকে ভিন্নতা। তবে করোনা মহামারিরে কারণে ঈদ আনন্দে যেনো কিছুটা ছেদ পড়েছে। এরপরও থেমে থাকেনি আনন্দ। যে যার মতো কাটিয়েছেন এই ঈদের দিন। এরইমাঝে ক্যাম্পাসের সাংবাদিকদের কেমন কেটেছে ঈদের দিন? এই প্রশ্নের উত্তর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্যদের কাছে থেকে জেনেছেন মিরাজুল আল মিশকাত। 

আব্দুল্লাহ আল মুবাশ্বির (যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক, হাবিপ্রবিসাস) বলেন, এ বছরের ঈদুল ফিতর একেবারেই ভিন্ন। একদিকে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরোচিত বোমা হামলা। এসবের মাঝে পুরো মুসলিম বিশ্বই এক নিরানন্দ ঈদ উদযাপন করেছে। দিনশেষে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা এই দুর্দিনের সমাপ্তি টেনে সুদিন ফিরিয়ে দেন আমাদের। 

সোয়াদুজ্জামান সোয়াদ (সাংগঠনিক সম্পাদক, হাবিপ্রবিসাস) বলেন, রমজান অনন্য এক মাস। ইফতার করা, সেহরি খাওয়া মাধ্যমে পরিবারের সবার মাঝে নতুন এক মেলবন্ধন হয়। একমাস এভাবে কাটানোর পর আসে ঈদুল ফিতর। আনন্দের এই দিনে ফজরের নামাজ শেষে দাদা-দাদির কবর জিয়ারত করে সালামি দেয়া-নেয়ার পাঠ চুকিয়ে খাওয়া-দাওয়া করে মসজিদে ঈদের নামাজ পড়ে ছবি তুলি। তারপর বিকেলে সিনিয়র-জুনিয়রদের ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে আমার ঈদের দিন কেটেছে। 

মশিউর রহমান (কার্যকারি সদস্য, হাবিপ্রবিসাস) বলেন, এবার করোনায় গ্রামে ঈদে ছোটোবেলার ঈদ উদযাপনের আনন্দ পেলাম। বাড়ির ছোটদের সঙ্গে পটকা ফাটানো, রাতে ঘুড়ি উড়ানো, বাড়ির সবার সঙ্গে আড্ডা, যেমনটা ছিল ছোটোবেলায়।

মোহাম্মদ তানভীর হোসাইন (কার্যকারি সদস্য, হাবিপ্রবিসাস) বলেন, ঈদুল ফিতরের নামাজের পর বন্ধু আর পাড়া-প্রতিবেশিদের নিয়ে হাঁটতে বের হলাম। হাঁটলাম অনেকটা সময়, রাস্তায় এক মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে নিলাম। নামাযের পর তিনজন গল্প করতে করতে আবার হাঁটা শুরু করলাম। গ্রামের কাঁচা রাস্তা, মেঠো পথ ভেঙে চলছে আমাদের এই হাঁটাহাটি। এসবই ছিলো দুর্দান্ত অনুভূতি। 

রুবাইয়াদ ইসলাম (কার্যকারি সদস্য, হাবিপ্রবিসাস) বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে মসজিদে নামাজ আদায়ের পর বাড়িতে এসে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে খাবার খাওয়ার মজাই আলাদা। খাবার খেয়ে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে চাচা এবং ফুফুর বাসায় ঘুরতে গেলাম। এবার করোনার কারণে বাইরে ঘুরতে যাওয়া হয়নি। বলতে গেলে ঘরোয়াভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারের ঈদুল ফিতর কাটিয়েছি।

Place your advertisement here
Place your advertisement here