• মঙ্গলবার ২২ অক্টোবর ২০২৪ ||

  • কার্তিক ৬ ১৪৩১

  • || ১৭ রবিউস সানি ১৪৪৬

Find us in facebook

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২৪  

Find us in facebook

Find us in facebook

গাইবান্ধার সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে তিস্তার পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই করছে।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কন্ট্রোল রুম সূত্র জানায়, বিকেল ৩টা পর্যন্ত তিস্তার পানি (কাউনিয়া পয়েন্টে) বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, যা গতকাল সন্ধ্যায় ১৩ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ ছাড়া ব্রহ্মপুত্র নদের পানি ৯৫ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি ১৪৩ সেন্টিমিটার ও করতোয়া নদীর পানি ২৩৭ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জানা যায়, গত কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢলে জেলার সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এ কারণে নদীর তীরবর্তী ও নিম্নাঞ্চলগুলো প্লাবিত হচ্ছে। এসব এলাকার বেশ কিছু ঘরবাড়ি ও বিভিন্ন ফসলাদি পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে।

নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধির কারণে কামারজানি, হরিপুর, ফজলুপুর, কাপাসিয়া, এরেন্ডাবাড়ি, ঘাগোয়া, তারাপুর এলাকায় পানি উঠতে শুরু করছে। গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার নদীবেষ্টিত চরাঞ্চলে বেশ কিছু স্থান প্লাবিত হচ্ছে। সেইসঙ্গে সুন্দরগঞ্জের কাপাসিয়া এলাকায় পানি বৃদ্ধির ফলে কিছু সংখ্যক ঘরবাড়িতে পানি জমেছে। ধীরে ধীরে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এসব এলাকার পানিবন্দী মানুষ গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ছেন।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, গাইবান্ধার সবগুলো নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় ভাঙনরোধে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here