• শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ||

  • অগ্রহায়ণ ২৪ ১৪৩০

  • || ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook

কুড়িগ্রাম জেলার বন্যা পরিস্থিতি

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২ অক্টোবর ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের ফলে কুড়িগ্রাম জেলার সবগুলো নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছিল বর্তমানে সকল নদীর পানি বিপদ সীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

নদ-নদীর পানি প্রবাহ

নদীর নাম- ব্রহ্মপুত্র(নুনখাওয়া পয়েন্ট)
(ক) বিপদসীমা-২৬.০৫ মিঃ
(খ) পানি প্রবাহ-২৩.৯০ মিঃ
(গ) বিপদ সীমার-২১৫ সেঃ মিঃ নিচে।

 নদীর নামঃ ব্রহ্মপুত্র (চিলমারী পয়েন্ট) 
(ক) বিপদসীমা-২৩.২৫মিঃ
(খ)) পানি প্রবাহ-২১.৫৭ মিঃ
 বিপদ সীমার-১৬৮ সে মি. নিচে। 

নদীর নামঃ ধরলা (সদর পয়েন্ট)
(ক) বিপদসীমা-২৬.০৫ মিঃ
(খ)) পানি প্রবাহ- ২৪.৭০ মিঃ
(গ) বিপদ সীমার-১৩৫ সে.মি. নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

নদীর নাম- তিস্তা (কাউনিয়া পয়েন্ট) 
(ক) বিপদসীমা-২৮.৭৫ মিঃ
(খ) পানি প্রবাহ-২৮.১৬ মিঃ
 (গ) বিপদ সীমার-৫৯ সে.মি. নিচে। 

নদীর নাম-দুধকুমার (পাটেশ্বরী)
(ক)বিপদ সীমা-২৯.৬০ মি:
 (খ)পানি প্রবাহ-২৭.৬০ মি:
 (গ)বিপদসীমার-২০০ সে.মি. নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে


ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ
কুড়িগ্রাম জেলায় ৫,৬৮৩ হেক্টর ফসলি জমি, ০০টি মৎস্য খামার এবং ৫ টি স্থানে ৭৮০ মিটার বাধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যায়। তবে উপজেলার বজরা, রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ও বিদ্যানন্দ ইউনিয়নে এলাকায় নদী ভাঙ্গন অব্যাহত রয়েছে। 
 
ত্রাণ মজুদ
জেলায় বর্তমানে জিআর (চাল)- ২৮০ মে:টন, জিআর (ক্যাশ) ১,৪২,৫০০ টাকা, শুকনা খাবার ৩,০০০ প্যাকেট, শিশু খাদ্য ০২ লক্ষ টাকা এব এবং গো-খাদ্য ০৫ লক্ষ টাকা মজুদ রযেছে।

জেলা প্রশাসন কর্তৃক ৩৬১ টি আশ্রয় কেন্দ্র এবং ২৭৫ টি নৌযান প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং উপজেলা পর্যায়ে জিআর (চাল) ৭৯ মেঃটন ও জিআর (ক্যাশ) ৪,৩৩,০৫০ টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করতঃ বিতরণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এছাড়াও পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক বিভিন্ন ভাঙ্গন এলাকায় আপদকালীন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here