• শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook

কোলেস্টেরল কমাতে কী ওষুধ খাওয়া উচিত? 

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ কোলেস্টেরলের প্রয়োজন রয়েছে। তাই কোলেস্টেরল মানেই যে খারাপ তা ভাবা ভুল। কিন্তু সমস্যাটা হয় কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে। তখন তা হৃদরোগজনিত অসুস্থতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন। দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা কত, তা এক মাত্র রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই জানা যায়। আর এই কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেই চিকিৎসকরা কোলেস্টেরল কমানোর জন্য ওষুধ দিয়ে থাকেন।

কোলেস্টেরল কমাতে ওষুধ কি সত্যিই খাওয়া উচিত?

চিকিৎসকদের মতে, প্রথমেই ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। কোলেস্টেরল বেড়ে গেলেই প্রথমেই পরিবর্তন আনতে হয় রোজকার ডায়েটে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিয়মিত শরীরচর্চারও প্রয়োজন আছে। কিন্তু তারপরও যদি কোনো রকম উন্নতি না হয়, তখনই ওষুধের কথা ভাবেন চিকিৎসকরা।

সেই ওষুধ কিন্তু রোগীর কোলেস্টেরলের মাত্রা ও তার অন্যান্য শারীরিক সমস্যার বিষয়ে বিস্তারিত জেনে তবেই দেওয়া হয়। তার আগে চিকিৎসকরা জেনে নেন রোগীর কো-মর্বিডিটি রয়েছে কিনা। কাজেই চিকিৎসক না দিলে, নিজে ওষুধের দোকান থেকে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ কিনতে যাবেন না। কারণ ওষুধটির পরিমাপ ও প্রয়োজনীয়তা সবটাই প্রত্যেক রোগীর ক্ষেত্রে আলাদা।

অনেক সময় রোগীর একাধিক জটিলতা থাকায় চিকিৎসকেরা ‘কম্বিনেশন মেডিসিন’-ও দিয়ে থাকেন।

কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কী?

সাধারণত এই ধরনের ওষুধ খেলে বড়সড় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না। তবে দেহে হালকা ব্যথা, পেশি ও পিঠেতে ব্যথা হতে পারে। খুব কম লোকের ক্ষেত্রেই বমিভাব, মাথাব্যথা, লিভারের সমস্যা দেখা দিয়েছে। ওষুধ খাওয়ার পর যদি মনে হয় কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, তাহলে ২ সপ্তাহের মধ্যেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Place your advertisement here
Place your advertisement here