দাঁতের শিরশির ভাব দূর করতে
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ৩০ জানুয়ারি ২০২৩
![Find us in facebook Find us in facebook](https://www.dainikrangpur.com/media/imgAll/2021July/zzzz-2301300527.jpg)
Find us in facebook
কথায় আছে—‘দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝতে হয়’। দাঁত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। দাঁত যেমন দৈহিক সৌন্দর্যের জন্য জরুরি আবার খাদ্য পরিপাকেও দাঁতের ভূমিকা অপরিসীম। দাঁতের তিনটি অংশ রয়েছে, দাঁতের ভিতরে নার্ভ, তার ওপরে ডেন্টিনের আবরণ—যার মধ্যে নার্ভ ও রক্ত চলাচল হয় আর সবচেয়ে বাইরে থাকে সিমেন্ট জাতীয় ক্যালসিয়ামের আবরণ।
বাইরের এই আবরণের নাম এনামেল। এটি দাঁতকে চকচকে ও আকর্ষণীয় রাখে; আবার দাঁতের ডেন্টিন অংশকে রক্ষা করে। দাঁতের এনামেল ক্ষয় হলে খাবার দাঁতের ডেন্টিনে লাগে এবং নার্ভাস সিস্টেমে এই অনুভূতি চলে যায়— এভাবে দাঁত শিরশির করে।
সাধারণত টক, ঠাণ্ডা, বেশি গরম খাবার খেলে দাঁতের শিরশির ভাব হয়। যাদের এনামেল দুর্বল শীতকাল এলেই তাদের দাঁতের শিরশির বেড়ে যায়। পানি পান করতে গেলেও দাঁত শিরশির করে। আর ঠাণ্ডা বাড়লে তো কথাই নেই। দাঁতের এই সমস্যাকে প্রশ্রয় দিলে ভবিষ্যতে দাঁতের গোঁড়া দুর্বল হয়ে যাবে এবং এক সময়ে অকালে দাঁত হারাতে হতে পারে। দাঁতের শিরশির ভাবকে ডাক্তারি ভাষায় বলে সেনসিটিভিটি। দাঁতের সেনসিটিভিটি কমাতে কিছু ব্যবস্থা নিতে হবে। যে কারণে সেনসেটিভিটি হয় তা জানলে এই সমস্যা এড়ানো সহজ।
সেনসিটিভিটির কারণ:
জোরে জোরে দাঁত মাজলে। বেশি ক্ষারযুক্ত মাজন ব্যবহার করলে।
বেশি চিনিযুক্ত খাবার খেলে। সফটড্রিঙ্কস ও বেভারেজ খেলে।
দাঁত কামড়ানোর অভ্যাস থাকলে।
নিয়মিত ব্রাশ না করলে। বেশি সময় ধরে দাঁত ব্রাশ করলেও দাঁত ক্ষয় হয়।
খাবার মুখে নিয়ে দীর্ঘ সময় রাখলে বা খাবার গ্রহণের পর ঠিকমতো কুলকুচোই না করলে জমে থাকা খাদ্যে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হয় এবং দাঁত ক্ষয় হয়।
নির্দিষ্ট কিছু টুথপেস্ট বা মাউথওয়াশ ব্যবহার করলেও এ অসুবিধা এড়ানো যায়। পাশাপাশি কিছু ঘরোয়া উপায়েও দাঁতের বিরক্তিকর শিরশির ভাব থেকে মুক্তি পেতে পারেন। জেনে নিন করণীয়—
বিশেষ ধরনের মাজন
দাঁতের এই সমস্যা নিরসনে এক ধরনের বিশেষ দাঁতের মাজন পাওয়া যায়, একে ডিসেনসিটাইজিং টুথপেস্ট বলে। এই ধরনের মাজনে কিছু বিশেষ উপাদান থাকে যা উন্মুক্ত স্নায়ুমুখগুলি ঢাকতে সহায়তা করে। পটাশিয়াম নাইট্রেট নামক একটি যৌগ এই কাজে অত্যন্ত উপযোগী। পাশাপাশি দাঁত মাজার ব্রাশটি নরম হলেও এই সমস্যায় কিছুটা আরাম মিলতে পারে।
লবণ-পানি
নুন বা লবণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। জমতে দেয় না ব্যাকটেরিয়াও। রোজ অন্তত দু’বার সামান্য উষ্ণ নুন-জলে গার্গল বা কুলকুচি করলে দাঁত শিরশির করা থেকে আরাম মিলতে পারে। এক গ্লাস সামান্য উষ্ণ জলে আধা চামচ নুন মিশিয়ে অন্তত ৩০ সেকেন্ড সেই পানি মুখে রাখতে হবে।
হলুদ
এক টেবিল চামচ হলুদ, আধা চামচ সর্ষের তেল ও আধা চামচ লবণ একসঙ্গে মিশিয়ে সেই মিশ্রণ দাঁতে লাগালে কমতে পারে দাঁত শিরশির করার সমস্যা। হলুদে থাকে কারকিউমিন নামক একটি উপাদান। এই উপাদানটি জীবাণুনাশক ও প্রদাহনাশক হিসেবে বেশ কার্যকর।
গ্রিন টি মাউথওয়াশ
স্বাভাবিক নিয়মে গ্রিন টি বানিয়ে নিন। একটা গ্লাসে রেখে ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। তারপর সেই চা ঠাণ্ডা করে মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করুন দিনে দু’বার। এতে মুখের ভেতর ঝরঝরে তাজা হয়ে ওঠবে।
ক্যাপসাইসিন জেল
মরিচের ঝালের পরিমাণ নির্ধারণ করে ক্যাপসাইসিন নাম একটি যৌগ। যেকোনো প্রদাহ কমাতে এটি দারুণ কার্যকর। ক্যাপসাইসিন জেল বা মাউথওয়াশ স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করতে পারেন। প্রথমদিকে একটু জ্বলতে পারে, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঠিক হয়ে যাবে।
রসুন
একটি রসুন পেস্ট করুন। এর মধ্যে ২-৩ ফোঁটা পানি ও সামান্য লবণ মিশিয়ে নিন। আক্রান্ত দাঁতে সরাসরি পেস্টটি লাগান। কয়েক মিনিট এভাবে রাখুন। এরপর লবণ পানি দিয়ে মুখ কুলি করুন। দিনে দু’বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করলেই দাঁতের শিরশির অনুভূতি দূর হবে। এ ছাড়াও একটি রসুনের কোয়া কেটে ৭-১০ মিনিট আক্রান্ত দাঁতে মাজুন। এরপর হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ২-৩ বার এটি করুন। এতে শিরশির ভাব দূর হবে।
ভ্যানিলা এক্সট্রাক্ট
তুলায় করে ভ্যানিলা এক্সট্র্যাক্ট নিয়ে মাড়িতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। তারপর মুখ ধুয়ে নিন হালকা গরম পানিতে। কিছুদিন ব্যবহারেই ফল পাবেন।
মধু
এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে কুলকুচি করলেও দাঁতের শিরশির অনুভূতি থেকে মুক্তি মিলবে। তবে এটা রাতে শোওয়ার আগে না করলেই ভালো।
এছাড়া বাজারে বিভিন্ন ধরনের মাউথওয়াশ পাওয়া যায়। এগুলো দিয়ে কুলকুচি করলেও সেনসেটিভিটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত
- সরকার কোটা সংস্কারের পক্ষেঃ আলোচনায় বসবে সরকার
- শিক্ষার্থীদের পড়ার টেবিলে ফিরে যাওয়ার আহ্বান
- পরিস্থিতি বুঝে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে: পলক
- মেসির ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে চাকরিচ্যুত দেশটির ক্রীড়া কর্মকর্তা
- সরকারের বিভিন্ন বিভাগে নিচের গ্রেডে জনবল ঘাটতি, শীর্ষে অতিরিক্ত
- শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
- উর্বশীর ফাঁস হওয়া ভিডিও ক্লিপ নিয়ে আলোচনা
- রাজধানীসহ সারাদেশে ২২৯ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- চিরকুট লিখে প্রাণ দিলেন হাবিপ্রবির শিক্ষার্থী
- গাজায় যুদ্ধের সব নিয়ম ভেঙেছে ইসরায়েল, ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৮১
- কমপ্লিট শাটডাউন সম্পর্কিত বিবৃতিপত্রটি ভুয়া
- বন্ধ ঘোষণার পর হল ছাড়ছেন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
- ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে শঙ্কায় যুক্তরাষ্ট্র!
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৯২৪১ শিক্ষার্থী
- রাসূলুল্লাহ (সা.) আশুরার রোজার ফজিলত সম্পর্কে যা বলেছেন
- কুড়িগ্রামে বানের পানিতে ভেসে গেছে ৪ কোটি ৫৮ লাখ টাকার মাছ
- বৃহস্পতিবার ঢাকায় মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশের ডাক
- ঘোড়াঘাটে কবর থেকে চুরি হওয়া হাড়গোড় উদ্ধার, আটক ৩
- হচ্ছে কর্মসংস্থান, কমছে পরিবেশ দূষণ
- রাতে ঘাম বাড়ে? যে রোগের পূর্বলক্ষণ
- ঠাকুরগাঁওয়ে মসজিদের উন্নয়ন কাজে বরাদ্দ
- বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন
- শোকের মাতমে শেষ হলো তাজিয়া মিছিল
- ব্যস্ততায় পানি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলবেন যেভাবে
- হল ছাড়ছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
- হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি বন্ধ
- জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী
- যারা মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করে রাজাকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন
- জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- কমপ্লিট শাটডাউন সম্পর্কিত বিবৃতিপত্রটি ভুয়া
- ভূরুঙ্গামারীতে নেশার টাকা না পেয়ে যুবকের আত্মহত্যা
- গার্লস স্কুলের ছাত্রী মিতা মারা যাওয়ার সংবাদটি মিথ্যা
- হাঁড়িভাঙা আম সংরক্ষণে দেশের প্রথম বিশেষায়িত হিমাগার হবে রংপুরে
- রাসেলস ভাইপার নিয়ে ‘আতঙ্ক’ নয়, প্রয়োজন সতর্কতা
- কাউনিয়ায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ওপরে
- দিনাজপুরে সড়কে ঝরল মা-ছেলেসহ ৩ জনের প্রাণ
- চামড়াশিল্পে সিন্ডিকেট, অপতৎপরতা রোধে করণীয়
- রাসেলস ভাইপার থেকে বাঁচার দোয়া
- এবারের ঈদ যাত্রা স্বস্তিদায়ক হয়েছে: পুলিশ
- আফগানিস্তানকে হারিয়ে সুপার এইটে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- ভালো শুরুর পর তামিমের বিদায়
- ২০৪১ সালের আগেই স্মার্ট হবে বাংলাদেশ: কৃষিমন্ত্রী
- ডিমলায় জুয়ার আসর থেকে ইউপি সদস্যসহ গ্রেপ্তার ১১
- পীরগঞ্জে নারীর অর্ধ গলিত মরদেহ উদ্ধার
- সংলাপের মাধ্যমে বাণিজ্য প্রতিবন্ধকতা দূর করার আহ্বান
- তিস্তার পানি কমছে, বেড়েছে ভাঙন আতঙ্ক
- পঞ্চগড়ে এসএসসি ২০০০ ব্যাচের মিলন মেলা
- তিস্তাপাড়ের ২ হাজার পরিবার পানিবন্দি
- বৃটিশ রানির ‘গুপ্তচর বাহিনী’, রহস্যের জট খুললো ৪২৮ বছর পর