• শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

যে কারণে ইভিএম-এ জাল ভোট দেয়ার সুযোগ নেই

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৭ জানুয়ারি ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

ইভিএম নিয়ে অনেকেই না বুঝেই বিতর্ক করছেন। অনেকে বলছেন এটির মাধ্যমে ভোট চুরির সম্ভাবনা অনেক। আবার অনেকে বলছেন এটি হ্যাক করে ভোটের ফলাফল পরিবর্তন সম্ভব। তবে, নিচের তথ্যগুলো জানলে পাল্টে যাবে ইভিএম সম্পর্কে আপনার ধারণা।
 
ভোটগ্রহণের আগে মেশিন চালু হবে না: মেশিন চালু করার বিষয়টি পাসওয়ার্ডের ওপর নির্ভর করবে। এটি ভোটের আগে কারও জানার সুযোগ থাকবে না। ফলে নির্দিষ্ট সময়ের আগে এটি চালু করার কোনও সুযোগ থাকবে না। এতে প্রচলিত কাগুজে ব্যালটের মতো ভোটের আগের রাতে সিল মেরে বাক্স ভর্তি করার সুযোগ থাকবে না।

সুরক্ষিত পাসওয়ার্ড: ইভিএম মেশিন চালু করার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত থাকবে। 

জাল ভোটের সুযোগ থাকবে না: ভোটের সময় ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে ভোটার শনাক্ত করা হবে। কোনও ভোটারের ফিঙ্গার প্রিন্ট মিললেই তার  ভোটটি আনলক হবে এবং সেটি প্রদান করা যাবে। ফলে জাল ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। এমনকি মেশিন ছিনতাই করে নিয়ে গেলেও  ভোট দেওয়া যাবে না।

ভোটার শনাক্তকরণ সহজ: কোনও ভোটার ভোট দিতে যাওয়ার পর তার ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার ছবিসহ বেশ কিছু তথ্য মেশিনের স্ক্রিনে ভেসে উঠবে। এতে পোলিং এজেন্টরা ভোটারকে সহজে চিহ্নিত করতে পারবেন।  

হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা শূন্য শতাংশ: সাধারণত কোনও ডিভাইস ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকলে সেটি হ্যাক হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। কিন্তু ইভিএম মেশিনটি ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত থাকবে না। ফলে এটি হ্যাক করার সুযোগ থাকবে না।

Place your advertisement here
Place your advertisement here