• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

Find us in facebook
সর্বশেষ:
সর্বোচ্চ আদালতের রায়ই আইন হিসেবে গণ্য হবে: জনপ্রশাসনমন্ত্রী। ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত।

আগুনে মৃত্যুর কারণ জানালেন ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১ মার্চ ২০২৪  

Find us in facebook

Find us in facebook

রাজধানীর বেইলি রোডে একটি ভবনে অগ্নিকাণ্ডে এখন পর্যন্ত ৪৬ জন মরা গেছেন। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। দুর্ঘটনায় এত মানুষের মৃত্যুর কারণ জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দীন।

তিনি বলেন, নিহতদের বেশিরভাগ অক্সিজেন স্বল্পতায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। ভবনটিতে একাধিক রেস্টুরেন্ট ছিল। এছাড়া সিলিন্ডারও ছিল অনেক। এজন্য ভবনটি ছিল অগ্নিচুল্লির মতো। ফলে দাউ দাউ করে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। যারা মারা গেছেন তারা আগুনে দগ্ধ না হয়ে অক্সিজেন স্বল্পতায় মারা যেতে পারেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। 

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দীন বলেন, ধারণা করা হচ্ছে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আগুন লাগতে পারে। তবে আগুন লাগার সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি।


এর আগে, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত ‘কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট’ ভবনে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস।

সরেজমিন দেখা গেছে, বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজ নামের ভবনটি সাততলা। নিচ থেকে ওপর পর্যন্ত পুরোটাই বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে নিচতলায় একাধিক কাপড়ের দোকান ও বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস পণ্যের যন্ত্রাংশ বিক্রি হয়। দ্বিতীয় তলা থেকে শুরু করে ওপরের দিকে কাচ্চি ভাই, কেএফসি ও পিৎজা ইনসহ বেশ কয়েকটি রেস্তোরাঁ রয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, নিচতলা থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়। আটকে পড়াদের অনেকে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন। তারাই মূলত সেখানে আটকা পড়েন। এ অবস্থায় ভবনের তিনতলা এবং সাততলায় আটকে পড়া ব্যক্তিরা উদ্ধারের আকুতি জানাতে থাকেন।

বৃহস্পতিবার রাত ২টার দিকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্তলাল সেন ৪৩ জনের মৃত্যুর তথ্য জানান। আর পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন সাংবাদিকদের জানান,  অগ্নিকাণ্ডে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে আরো একজন মারা গেছেন।

Place your advertisement here
Place your advertisement here