• সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ২২ ১৪৩০

  • || ১৫ জ্বিলকদ ১৪৪৪

Find us in facebook
সর্বশেষ:
রেল দুর্ঘটনা রোধে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে: প্রধানমন্ত্রী মাদকের সঙ্গে জড়িত কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: র‍্যাব ডিজি দা‌য়িত্ব পালনে ত্রিপলিতে বাংলাদেশের নব‌নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত সরকারের পদক্ষেপের ফলে দেশে চায়ের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে বাজেটে সামাজিক নিরাপত্তা বাড়াচ্ছি: পরিকল্পনামন্ত্রী

করোনা: সেবা চালিয়ে যাচ্ছে সেনা, নৌবাহিনী ও ব্রাক

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

রাজধানীর ধানমণ্ডি, ঢাকা সিটি কলেজ এলাকার প্রধান প্রধান সড়ক, ফুটপাত ও আশপাশের পরিবেশ জীবাণুমুক্ত রাখতে জীবাণুনাশক ওষুধ ছিটানোসহ বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে নৌবাহিনী। গতকাল শুক্রবার নৌবাহিনীর সদস্যরা দিনব্যাপী এসব কার্যক্রম পরিচালনা করে। দুপুরে কুড়িল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ঈমাম, মোয়াজ্জিনসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করা হয়। 

এ সময় মসজিদগুলোতে যাতে অতিরিক্ত জনসমাবেশ না হয় তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে স্থানীয় জনগণকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদানের আহ্বান জানানো হয়।

বান্দরবান পার্বত্য জেলার বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় বেসামরিক প্রশাসনের অনুরোধে ৩৬০টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী পরিবারের জন্য সরকারি ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছে সেনাবাহিনী। বান্দরবান জেলা প্রশাসন এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য বান্দরবান সেনা রিজিয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে সহযোগিতা কামনা করে। দুর্গম এলাকার দুস্থ মানুষের সহায়তার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ এপ্রিল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের (চট্টগ্রাম সেনানিবাস) সার্বিক সহযোগিতা ও তত্ত্বাবধানে ‘আর্মি এভিয়েশন’-এর একটি  হেলিকপ্টারে জেলার দুর্গম এলাকায় বিভিন্ন ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেড ক্রসের সহযোগিতায় দেশের কারাগারগুলোকে নিরাপদ ও করেনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিমুক্ত রাখতে কাজ করে যাচ্ছে। সোসাইটির পারিবারিক যোগাযোগ বিভাগ দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৯টি জেলা কারাগারে এরই মধ্যে বিশেষ কার্যক্রম শুরু করেছে।

এদিকে কভিড-১৯ সংক্রমণ সংকটে জীবিকার ঝুঁকিতে পড়া দেশের ৫০টি জেলায় আরো এক লাখ পরিবারে খাদ্য সহায়তা কার্যক্রম শুরু করেছে ব্র্যাক। দুই সপ্তাহের জন্য ন্যূনতম খাদ্য উপকরণ কিনতে প্রতি পরিবারে ১৫০০ টাকা করে মোট ১৫ কোটি টাকা দেওয়া হবে। গত বুধবার (১৫ এপ্রিল) এই কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে ব্র্যাক প্রথম পর্বে নিজস্ব তহবিল থেকে এক লাখ দরিদ্র পরিবারকে সমপরিমাণ অর্থ সহায়তা দেয়। এবারের খাদ্য সহায়তা কার্যক্রমে ব্র্যাকের সঙ্গে থাকছে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্যবিষয়ক অধিদপ্তর (ডিএফএটি), গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডা (জিএসি) ও ব্র্যাক ব্যাংক।

Place your advertisement here
Place your advertisement here