• শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

Find us in facebook
সর্বশেষ:
সর্বোচ্চ আদালতের রায়ই আইন হিসেবে গণ্য হবে: জনপ্রশাসনমন্ত্রী। ২৫ জুলাই পর্যন্ত এইচএসসির সব পরীক্ষা স্থগিত।

ছোট থেকে বই পড়ার অভ্যাসে স্মৃতিশক্তি বাড়ে

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪  

Find us in facebook

Find us in facebook

সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল স্কিনের ব্যবহার বাড়ছে। স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বড়দের পাশাপাশি ছোটদের পড়ার আগ্রহ কমছে।  অথচ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি সহানুভূতি বাড়াতেও নিয়মিত বই পড়া উচিত। পড়ার অভ্যাসটা যাতে একেবারে ছোট বয়স থেকেই তৈরি হয়, সেজন্য বাবা-মাকে একটু বেশি যত্নশীল হওয়ার চেষ্টা করুন । শিশুর মধ্যে বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। 

যেমন-

শিশুরা অনুকরণপ্রিয় হয়ে থাকে।  শিশু যদি তার বাবা-মাকে বই, খবরের কাজ পড়তে দেখে তাহলে তার মধ্যেও পড়ার ইচ্ছা তৈরি হতে পারে।

অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইমের কারণে শিশুর বই পড়ার অভ্যাস তৈরি হবে না।  এ কারণে সারাদিনে সে কত ক্ষণ টিভি দেখতে পারে বা মোবাইল ফোনে কার্টুন দেখতে পারে সেই সময়টা ঠিক করে দিন। অবসর সময়টা বই পড়ানোর অভ্যাস তৈরি করতে চেষ্টা করুন।  কাজে থাকলেও শিশু সেই নিয়ম মানছে কি না, সে ব্যাপারে খোঁজ রাখতে চেষ্টা করুন।

শিশুরা গল্প শুনতে ভালবাসে।  গল্প শুনিয়ে শিশুর মন ভোলাতে পারেন। শিশু যখন গল্পের মধ্যে একবারে ডুবে যাবে তখন তাকে বাকিটা বই থেকে পড়ে নিতে বলতে পারেন। এতে করে তার বই পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে। 

ছুটির দিনে শিশুকে নিয়ে লাইব্রেরিতে সময় কাটতে যেতে পারেন।  যাতে সে নিজে হাতে পছন্দসই বই বেছে নিতে পারে। ধারেকাছে লাইব্রেরি না থাকলে কোনও বুকস্টোরেও নিয়ে যেতে পারেন। আজকাল অনেক সুপারস্টোরেও শিশুদের জন্য বই থাকে। নিজে হাতে বই নেড়েচেড়ে দেখলে তার বই কেনা ও পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে সহায়তা করে। 

শিশুকে শুধু রূপকথার জগতের সঙ্গে পরিচয় না করিয়ে,  বরং ছোট থেকেই বাস্তব দুনিয়ার সঙ্গে একটু একটু করে তার পরিচয় করানোর চেষ্টা করুন। গল্পের বই ছাড়াও কুইজ়ের বইও কিনে দিতে পারেন তাকে। একটু বড় হলে শিশুকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বই বাছাই করতে দিন।

Place your advertisement here
Place your advertisement here