• বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook

কেন ও কোন কোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়?

দৈনিক রংপুর

প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮  

Find us in facebook

Find us in facebook

কোষ্ঠকাঠিন্য নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই কঠিন। এ সমস্যা ঘরে ঘরে রয়েছে। এটি খুবই কষ্টকর একটি রোগ।

কোষ্ঠকাঠিণ্য থেকে নানা রকম রোগ হয়ে থাকে। যেমন: পাইলস। কিছু কিছু খাবার খাওয়ার কারণে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রোগটি হয়ে থাকে। কেন ও কোন কোন খাবার খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয়? সে সম্পর্কে জেনে নিন-

সাধারণত আমাশয় হলে কাঁচা কলা খেতে বলে তা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু এ কাঁচা কলা প্রতিদিন খেলে বা মাঝে মাঝেই খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যাবে। কাঁচা কলায় এমন একটি উপাদান রয়েছে যা হজম শক্তিকে নষ্ট করে দেয়। আর ঠিক মতো হজম না হলেই কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে। আবার পাকা কলা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

আমরা অনেকেই চুইনগাম খেয়ে থাকি। এ চুইনগাম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকারক। এটা না খাওয়াই ভালো। আর কনোভাবে যদি চুইংগাম গিলে যায় তবে অবশ্যই কোষ্ঠকাঠিন্য হবে। তাই চুইংগাম না খাওয়াই ভালো আর খেলেও ঠিক সময়ে ফেলে দিতে হবে।

 

1.কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগে খেতে মানা

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হলে কোনোভাবেই কফি খাওয়া যাবে না। কফি খেলেও দিনে এক বারের বেশি নয়। আর বেশি পরিমাণে কফি খাওয়া শুরু করলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দেখা দিবে।

 

2.কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগে খেতে মানা

খাসির মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ খাসির মাংস খেলে খুব সহজে এটি হজম হতে চায় না। তাই যাদের হজম শক্তি দুর্বল তাদের খাসির মাংস না খাওয়াই ভালো। আর হজমে সমস্যা দেখা দিলে কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হয়। তাই খাসির মাংস খেলেও খুবই কম পরিমাণে খেতে হবে।

 

3.কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগে খেতে মানা

ডিম কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগের জন্য খুবই ক্ষতিকর। ডিমে থাকে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন। আর ডিমে খাদ্য আঁশের পরিমাণ খুবই কম থাকে। তাই কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের সেদ্ধ ডিম খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। ডিম খেতে হলে এর সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে শাক সবজি খেতে হবে। অথবা শাক সবজি দিয়ে ডিমের সঙ্গে অমলেট খেতে পারেন।

 

4.কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগে খেতে মানা

দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। দুধ, পনির, মাখন ও ঘি জাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে থাকে।

 

5.কোষ্ঠকাঠিণ্য রোগে খেতে মানা

বেক করা কোনো খাবার খাওয়া ঠিক নয়। যেমন: কেক বা বিস্কুট জাতীয় খাবার। এসব খাবারে খাদ্য আঁশ খুবই কম থাকে। আর থাকে উচ্চমাত্রায় ফ্যাট ও রিফাইন চিনি। যা কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়াতে সহায়তা করে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here