• বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook

প্রতীক বরাদ্দের অপেক্ষায় রংপুরের ৬টি আসনের প্রার্থীরা

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তফসীল অনুযায়ী ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ হবে। আনুষ্ঠানিক প্রতীক বরাদ্দের আগেই সারাদেশের ন্যায় রংপুরের ৬ টি আসনের নির্বাচনি মাঠে উত্তাপ ছড়িয়ে পড়েছে।

এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, ওয়াকার্স পার্টি, কল্যাণ পার্টি, তৃণমূল বিএনপি, জাকের পাটি, বিএনএম, সুপ্রিম পার্টি, তরিকত ফেডারেশন, বিএনএফ, জাতীয় পার্টি-জেপি,বাংলাদেশ কংগ্রেস, মুক্তিজোট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (ডা.মতিন), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ, এনপিপিসহ প্রায় ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নিচ্ছে। তবে বিএনপিসহ তাদের মিত্র দলগুলো নির্বাচন প্রত্যাখান করে আন্দোলনে মাঠে রয়েছে। যদিও তাদের আন্দোলনে তেমন গতি নেই।

এর মধ্যেই রংপুর সদরসহ জেলার ৬টি আসনে বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলে ৪২জন প্রার্থী সংসদ সদস্য প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। এসব প্রার্থীরা নানা কৌশলে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। ঘরোয়া সভা, বিজয় দিবসের আলোচনা, দোয়া মাহফিল, হাট-বাজারে মানুষের সাথে কুশল বিনিময়, রোগী দেখতে যাওয়া, নেতাকর্মীদের বাড়িতে যাওয়াসহ নানা কৌশলে ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। প্রকাশ্যে এসব কর্মসূচি চললেও যেহেতু অনানুষ্ঠানিক প্রচারণা সেক্ষেত্রে কমিশনও এতে আপত্তি করছে না।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রংপুর জেলার ৬টি আসনে বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র মিলে ৪২জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে চারজন আপিলে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়ন যাচাই-বাছাইয়ের পর যেসব প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ হয়েছে তারা এরপরই মাঠে নেমে পড়েছেন। এসব প্রচারণায় আনুষ্ঠানিক ভোট চাওয়ার ব্যাপার না থাকলেও ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দোয়া চাইছেন প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীরা প্রচারণায় এগিয়ে রয়েছেন। জাতীয় পার্টির ও  স্বতন্ত্র কয়েকজন প্রার্থীও মাঠে নেমেছেন। তারা নেতা-কর্মী সমর্থকদের নিয়ে সংসদীয় সীমানার এ প্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোও তাদের নিয়ে আয়োজন করছে নানা অনুষ্ঠান। প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে ঘুরে ঘুরে মানুষের খোঁজখবর নিচ্ছেন প্রার্থীরা।

কয়েকজন প্রার্থী জানান, নির্বাচনি এলাকার মানুষের সঙ্গে দেখা সাক্ষাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা। ‘এগুলো শুধুই কুশলাদি বিনিময়ের অংশ। এসবের সঙ্গে ভোটের কোনো সম্পর্ক নেই। প্রতীক বরাদ্দ পেলে আনুষ্ঠানিক প্রচারণায় মাঠে নেমে পড়বো।

Place your advertisement here
Place your advertisement here