• রোববার ১৯ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১০ জ্বিলকদ ১৪৪৫

Find us in facebook

‘২০৪১ সালের মহাপরিকল্পনায় শহরগুলো বন্যামুক্ত করায় বিশেষ গুরুত্ব’

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

২০৪১ সালের মহাপরিকল্পনায় আধুনিক পয়ঃনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মাধ্যমে দেশের শহরগুলোকে বন্যামুক্ত করাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক ড. শামসুল আলম। এই পরিকল্পনার একটি বড় অংশ জুড়ে আছে চট্টগ্রাম। কারণ চট্টগ্রাম হলো বাংলাদেশের জন্য বৈশ্বিক বাণিজ্যের প্রবেশদ্বার।

গত সোমবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-এ 'অ্যাসেসিং রিস্কস ইন দ্য সিটি অফ চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ ইউজিং দ্য ক্লাইমেট অ্যান্ড ওশান রিস্ক ভালনারেবিলিটি ইনডেক্স (করভি)' শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য এসব কথা বলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী। সেমিনারটি যৌথভাবে আয়োজন করে আইইউবি, জাপানের সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশন এবং ওশান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট।

সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আইইউবি'র উপাচার্য তানভীর হাসান, পিএইচডি। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বৈশ্বিক পর্যায়ের সহযোগিতার কোনও বিকল্প নেই। তাই জাপানের ওশান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট এবং সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশনের সঙ্গে যৌথভাবে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে আইইউবি। জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কার্যকর অবদান রাখতে আইইউবি'র যে দৃঢ় প্রত্যয়, এটি তারই একটি বহিঃপ্রকাশ।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন করভি-এর গবেষণা প্রধান এবং আইইউবি'র সেন্টার ফর বে অফ বেঙ্গল স্টাডিজ-এর উপ-পরিচালক ড. এমাদুল ইসলাম। তিনি বলেন, চট্টগ্রামে করভি'র গবেষণা ও মূল্যায়ন থেকে যা পাওয়া গেছে তা নীতিনির্ধারক এবং সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী- উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ। এর কারণ হলো, শুধু বাংলাদেশ নয়, দক্ষিণ এশিয়ার যেসব দেশ চট্টগ্রাম বন্দরের উপর নির্ভরশীল সেসব দেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল রাখতেও চট্টগ্রামের গুরুত্ব অপরিসীম।

সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি; অস্ট্রেলিয়ার রাষ্ট্রদূত জেরেমি ব্রুয়ার; সাসাকাওয়া পিস ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট ড. আতসুশি সুনামি; ওশান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. মিকো মাইকাওয়া, ডিরেক্টর ড. তমোনারি আকামাতসু; বাংলাদেশের বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন; এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম। 

Place your advertisement here
Place your advertisement here