– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
  • বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ১৩ ১৪৩০

  • || ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ময়েজউদ্দিনের বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন তরুণ প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উৎসাহিত করবে- প্রধানমন্ত্রী দুর্গাপূজায় গুজব ঠেকাতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির দুপুরের মধ্যেই ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়, নদীবন্দরে সতর্কতা পরকীয়ার জেরে স্বামীকে হত্যা, স্ত্রীর যাবজ্জীবন মায়ের হাতের সঙ্গে বাঁধা ছিল ২ ছেলের মরদেহ

নির্বাচনে আগ্রহী নেতাদের নিয়ে আতঙ্কে বিএনপি

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩১ মে ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ না নেয়ার ঘোষণা অনেক আগেই দিয়েছে বিএনপি। তবে দলটির কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের দেড় শতাধিক নেতা নির্বাচন করতে আগ্রহী। এসব নেতাকে নিয়ে আতঙ্কে আছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। কারণ নেতাকর্মী না থাকলে আগের মতোই তাদের আন্দোলন-কর্মসূচির নামে নাশকতার পরিকল্পনা ভেস্তে যাবে।

জানা গেছে, দলীয় মনোনয়ন না পেলেও স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করতে আগ্রহী বিএনপি নেতারা এরই মধ্যে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছেন। তাদের সমর্থন দিচ্ছেন তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীরাও। বিষয়টি বিএনপির হাইকমান্ডে জানাজানি হতেই ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।

বিএনপির কোনো কোনো সিনিয়র নেতা অবশ্য বলছেন- এটি এক ধরনের চক্রান্ত। নেতাকর্মীরা ব্যক্তিগত কোন্দলের জেরে একে অপরের নামে গুজব ছড়াচ্ছেন। তবে এর ফলে বিএনপির অভ্যন্তরে বিভ্রান্তি বাড়ছে।

এদিকে গোপন সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির সাবেক এমপি উকিল আব্দুস সত্তার ও হারুন-অর-রশিদ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এই তালিকায় আছেন নারায়ণগঞ্জে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত তৈমুর আলম খন্দকারও। এছাড়া চট্টগ্রামে বিএনপির অন্তত চারজন নেতা এবং সিলেটে দলটির একটি বড় অংশ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।

নাম না প্রকাশ করার শর্তে নির্বাচনে আগ্রহী বিএনপির এক নেতা বলেন, আন্দোলন-কর্মসূচির নামে বিশৃঙ্খলা ও নাশকতার বলি হয়ে আমাদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার হুমকির মুখে পড়েছে। এ কারণে বিএনপি থেকে মনোনয়ন না পেলেও আমরা স্বতন্ত্রভাবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গ্রহণ করতে চাই। নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের আরো কাছাকাছি যেতে চাই।

এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন, রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে বিএনপির নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিকল্প নেই। অতীত কর্মকাণ্ডের কারণে তারা এমনিতেই জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের জনগণের কাছাকাছি যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এবার তারা এই সুযোগ কাজে না লাগালে আগামীতে জনগণ তাদের কোনো সুযোগ দেবে না। বিএনপির যেসব নেতা নির্বাচনে অংশ নেবেন, তারা ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হবেন। এই নির্বাচনে তারা দলীয় সমর্থন না পেলে আগামীতে দলও তাদের সমর্থন পাবে না।

Place your advertisement here
Place your advertisement here