• শনিবার ১৮ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৪ ১৪৩১

  • || ০৯ জ্বিলকদ ১৪৪৫

Find us in facebook

কাঁচা মরিচের চাষ বেড়েছে রংপুরে

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৫ অক্টোবর ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

রংপুর জেলায় চলতি রবি মৌসুমে ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে কাঁচা মরিচ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ৫০ মেট্রিক টন, যা গত রবি মৌসুমের চেয়ে জমি ৬৫ হেক্টর বেশি এবং মরিচের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ১ হাজার ২০০ মেট্রিক টন। 

মিঠাপুকুরের রাণীপুকুর ইউনিয়নের দৌলতপুর নূরপুর গ্রামের কৃষক মো. সহিদুজ্জামান শাহী বলেন, ১৫ দিন আগে দুই বিঘা জমিতে স্থানীয় (আউশা) জাতের মরিচের ১০ কেজি বীজ বপন করেছেন। মাত্র ৭০ দিন থেকে ফলন পাওয়া শুরু হয়। প্রতি আড়াই শতকে মরিচ উৎপাদন হয় চার থেকে পাঁচ মণ। প্রতি বিঘায় খরচ হয় প্রায় ২০ হাজার টাকা।  

রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, (২০২৩-২৪) রবি মৌসুমে ২ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে কাঁচা মরিচ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ৫০ মেট্রিক টন। ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত জেলায় আবাদ হয়েছে ২৭০ হেক্টর। এর মধ্যে ৯০ হেক্টর আবাদ হয়েছে পীরগঞ্জ উপজেলায় এবং মিঠাপুকুরে আবাদ হয়েছে ৪৫ হেক্টর। বাকি ১৩৫ হেক্টর মরিচ আবাদ হয়েছে তারাগঞ্জ, গংগাচড়া, কাউনিয়া, বদরগঞ্জ, পীরগাছা, সদর উপজেলা এবং মেট্রো এলাকায়। গত বছর ২০২২-২৩ মৌসুমে জেলায় মরিচের আবাদ হয়েছিল ১ হাজার ৯৮৫ হেক্টর জমিতে। কাঁচা মরিচের উৎপাদন হয়েছিল ২০ হাজার ৮৫০ মেট্রিক টন।

রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. ওবায়দুর রহমান মণ্ডল বলেন, মরিচের দাম ভালো পাওয়ায় এমনিতেই কৃষকরা মরিচ চাষে আগ্রহী হচ্ছে। বিভিন্ন গ্রামে ১০ থেকে ১২টি পরিবার নির্বাচিত করে তাদের বস্তায় মরিচ গাছ আবাদের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। যাতে বর্ষায় গাছের কোনো সমস্যা না হয়। তবে এ কার্যক্রম মাত্র শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি।

Place your advertisement here
Place your advertisement here