আওয়ামী লীগের সংগ্রাম-গৌরবের ইতিহাস: রোজগার্ডেন থেকে গণভবন
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০২২

Find us in facebook
আওয়ামী লীগের সংগ্রাম-গৌরবের ইতিহাস: রোজগার্ডেন থেকে গণভবন
বাংলাদেশ ও আওয়ামী লীগ বাঙালি জাতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। আওয়ামী লীগের ইতিহাস মানে বাঙালি জাতির সংগ্রাম ও গৌরবের ইতিহাস। আওয়ামী লীগ এই দেশের সুদীর্ঘ রাজনীতি এবং বাঙালি জাতির আন্দোলন-সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।
প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। পুরান ঢাকার রোজগার্ডেনে জন্মগ্রহণের পর থেকে নানা লড়াই, সংগ্রাম, চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে দলটি এখন রাষ্ট্র ক্ষমতায়।
আওয়ামী লীগের ইতিহাস থেকে জানা যায়, এ দেশের অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল ও তরুণ মুসলিম লীগ নেতাদের উদ্যোগে ১৯৪৯ সালের ২৩-২৪ জুন পুরান ঢাকার কেএম দাস লেনের বশির সাহেবের রোজ গার্ডেনের বাসভবনে একটি রাজনৈতিক কর্মী সম্মেলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ। প্রথম সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচিত হন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন প্রথম কমিটির যুগ্ম-সম্পাদক।
১৯৬৬ সালের সম্মেলনের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। পরে তিনি হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতির একচ্ছত্র নেতা, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির জনক।
’৬৯-এর গণআন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসক-শোষক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে বাঙালির যে জাগরণ ও বিজয় সূচিত হয়, সেই আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিল আওয়ামী লীগ এবং এই আন্দোলনের পথ ধরেই বাঙালি জাতি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। তিন দশক ধরে তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে। এই সময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি তিনবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের সাড়ে তিন বছর এবং ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ বছর, ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করছে।
২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর অনেকটা সুসংহত হতে সক্ষম হয়ে জোটসরকার বিরোধী আন্দোলনে সফলতার পরিচয়ও দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু এই আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশ জুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। তবে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে।
২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি গঠিত হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। পরে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াত জোটের শত প্রতিকূলতাকে মোকাবেলা করে নির্বাচনের বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং তৃতীয় বারের মত প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং শেখ হাসিনা চতুর্থবারের মত প্রধানমন্ত্রী হন।
নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর সুখী, সমৃদ্ধ ‘ডিজটাল বাংলাদেশ’ গড়াসহ বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করছে আওয়ামী লীগ।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ শুধু দেশের পুরনো ও সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলই। এটি গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক ভাবাদর্শের মূলধারাও। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আজ পর্যন্ত নানা আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ আমাদের সমাজ-রাজনীতির এ ধারাকে নিরবচ্ছিন্নভাবে এগিয়ে নিচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশকে অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসাম্প্রদায়িক দেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
- ধানের দেশে বেড়েছে পানের চাষ
- ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে রংপুরে জশনে জুলুস ও মাহফিল
- ‘এসপিজি ওয়ার্ল্ড’ অ্যাপে ঠাকুরগাঁওয়ের হাজারো মানুষ সর্বস্বান্ত
- তেঁতুলিয়ায় নির্মাণ হবে পর্যটন মোটেল
- পালিয়েও হলো না শেষ রক্ষা
- দেশে প্রথমবারের মতো ডেঙ্গু টিকার ‘সফল’ গবেষণা
- কুড়িগ্রাম জেলার বন্যা পরিস্থিতি
- রংপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫
- বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধীবান্ধব: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
- গরম কি আরো বাড়বে, যা বলছে আবহাওয়া অফিস
- ভিসানীতি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে সৈয়দপুরে জশনে জুলুস
- ‘ভিসানীতি বিদেশে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করবে না’
- সবাইকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- দেশ পিছিয়ে পড়ে এমন কিছু করা যাবে না: রাষ্ট্রপতি
- ইসরায়েলে একই পরিবারের ৫ ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা
- বিশ্বকাপের আগে দুঃসংবাদ পেলেন সাকিব
- রাশমিকার সঙ্গে কাজ করতে চান বিজয়
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন আজ
- বিয়ের আগে মা হতে যাওয়ার ঘোষণা দিলেন কে এই অভিনেত্রী!
- বিশ্বকাপ স্কোয়াডে নেই তামিম, কি বলছেন শোবিজ তারকারা
- রংপুরে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালিত
- ঘোড়াঘাটে সাঁতরে করতোয়া নদী পার হতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
- গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালন
- দিনাজপুরে মাদক মামলায় তিনজনের যাবজ্জীবন
- রাতে যেসব ফল না খাওয়াই উচিত
- বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ
- সুন্দরগঞ্জে ক্লাস বন্ধ করে জাতীয় পার্টির সম্মেলনে শিক্ষার্থী!
- তেঁতুলিয়ায় বিশ্ব পর্যটন দিবস পালন
- হাসপাতালে স্যালাইনের সংকট নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এমানুয়েল ম্যাক্রোঁ
- শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ীই নির্বাচন হবে: আইনমন্ত্রী
- পরকীয়ার সন্দেহে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
- ‘স্বামী চাই’ প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাস্তায় তরুণী!
- সব অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ভূমিকা রাখে ছাত্রলীগ : প্রধানমন্ত্রী
- উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দেওয়ার আহ্বান মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রীর
- লালদিঘী মসজিদ, গরমেও থাকে শীতল
- কাজী শাহেদ আহমেদের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
- আরো আধুনিক শহরে রূপ নেবে ঢাকা: সেতুমন্ত্রী
- নীলফামারীতে সাধারণ গ্রন্থাগারের উদ্যোগে দু`দিন ব্যাপী প্রদর্শনী
- `সরাসরি বিমান যোগাযোগ জাপানের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্প্রসারিত করবে`
- শেখ হাসিনার কাছ থেকে শিখতে চান তিমুরের প্রধানমন্ত্রী
- শেখ রেহানার ৬৯তম জন্মদিন আজ
- রংপুরে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১১
- ট্রাকের ধাক্কায় ইজিবাইচালক নিহত, আহত ২
- সিমাগো র্যাঙ্কিংয়ে ১১তম বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
- দানের সওয়াব নষ্ট হয় যে কারণে
- কুড়িগ্রামে মাছ শিকারে গিয়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
- পানিতে ডুবে প্রাণ গেল আপন দুই ভাই-বোনের