• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে শিশুদের রক্ষার উপায়

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩ জুন ২০২৩  

Find us in facebook

Find us in facebook

    
সারাদেশে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এতে দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে জনজীবন। আর তীব্র তাপদাহের ক্ষতিকারক প্রভাব সব থেকে বেশি পড়তে পারে শিশুদের ওপর। তাই এই গরমে আপনার বাচ্চা যাতে সুস্থ থাকে তার জন্য কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশের সাহায্য করে বাইরের খেলাধুলা ও ব্যায়াম। তবে এই গরমে সেগুলো বন্ধ রাখা প্রয়োজন, তা না হলে শিশুর শরীরে ক্ষতিকারক প্রভাব পড়তে পারে।

গরমের ছুটি মানেই শিশুদের জন্য একরাশ আনন্দ। শিশুরা তাদের পছন্দদের খেলাধুলো করে, অনেক অভিভাবক তাদের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে নিয়ে যান। তবে এবছর তাপপ্রবাহের পরিমাণ এতোটাই বেশি যে গরমে শিশুরা বাইরে বেরোলেই তাদের ওপর ক্ষতিকারক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে।

মুম্বইয়ের মেডিকভার হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের পরামর্শদাতা সন্দীপ সাওয়ান্ত জানান, তাপপ্রবাহে শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। হিট ক্র্যাম্প এবং হিট স্ট্রোকও হতে পারে। এর দ্রুত চিকিৎসা না হলে শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যেতে পারে এমনকী অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে। তাই এই সময় অভিভাবকদের শিশুদের প্রতি সতর্ক হতে হবে।

ওই চিকিৎসক আরো বলেন, বাচ্চাদের দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪ টার মধ্যে একে বারেই বাইরে বেরোনো উচিত নয় এবং খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে না বেরোনোয় উচিত। অভিভাবকরা এই সময় শিশুদের সঙ্গে ইনডোর গেম খেলতে পারেন। যেমন ক্যারাম, বোর্ড গেম, দাবা, লুডু, শিশুদের সঙ্গে বসে শিক্ষামূলক সিনেমাও দেখতে পারেন।

গরমে বাচ্চা যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়ে তার জন্য খাওয়া-দাওয়ার দিকে বিশেষ যত্ন নিতে হবে। ডিহাইড্রেশন এড়াতে শিশুকে বেশি করে পানি পান করতে উৎসাহিত করুন। এই সময় শিশুদের সুতির এবং ঢিলেঢালা পোশাক পরান।

শিশুর যদি মাথাব্যথা, ডায়রিয়া, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস, বমি বমি ভাব, বমি এবং অজ্ঞান এই সমস্ত লক্ষণ দেখা দেয় তবে অবশ্য দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন। এর পাশাপাশি সাধারণ পানিতে রুমাল ভিজিয়ে গা, হাত-পা মুছে দিন। সেই সঙ্গে ওআরএস কিংবা লবণ, চিনির পানি খাওয়ান।

Place your advertisement here
Place your advertisement here