• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

সোনারা ইউপি চেয়ারম্যান হিসেবে সৈকতকেই চান এলাকাবাসী

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

জমে উঠেছে নীলফামারী সদরের, সোনা রায় ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের প্রচারণা। বর্তমান চেয়ারম্যান জামাত সমর্থিত গোলাম মোস্তফা কামাল, সাবেক চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রয়াত আব্দুল মান্নান শাহের পুত্র শাজাহান শাহ সৈকত, অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ এবং বিএনপি সমর্থিত নুরুল ইসলাম শাহ প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এদিকে, শাহ্জাহান শাহ্ সৈকতকে জয়ী হিসেবে দেখতে চায় এলাকাবাসী। অন্যদিকে, ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মত যোগ্য প্রার্থী নেই বলে দাবি এলাকাবাসী ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের। তবে মান্নু চেয়ারম্যানের যোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে তার ছেলেকে নৌকা প্রতীকে দেখতে চায় এলাকাবাসী।

সরজমিনে গিয়ে জানা গেছে, এবার নৌকার মাঝি হিসেবে সৈকত উপযুক্ত তাই মনোনয়ন বোর্ডের কাছে, এলাকার আওয়ামী লীগের, সাধারণ কর্মীরা দাবি করেছেন, তদন্ত সাপেক্ষে ত্যাগীদের মূল্যায়ন করে মনোনয়ন দেয়ার দাবি জানান।

এ বিষয়ে সাবেক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুল মজিদ বলেন, ‘এর আগে ১০ বছর সভাপতির দায়িত্ব পালন করি, যেহেতু বর্তমান সভাপতি মৃত্যুবরণ করেছে, তাই দল আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি বিবেচনা করব ’

৯ নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ কর্মী এনতাজুল বলেন, ‘বর্তমানে সোনা রায় ইউনিয়নে, নেতৃত্বের শুন্যতা বিরাজ করছিল। কিন্তু সৈকত শাহ আসায় সেই শুন্যতা নেই, আমরা ওনাকেই নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে চাই।’

স্টেশন দারোয়ানির মকবুল বলেন, ‘বর্তমান চেয়ারম্যান জামাত সমর্থিত হলেও কার্যক্রমে উল্টো, তাই মানুষ নতুন করে ভাবছে, এবং সেই নতুন টা হলেন শাজাহান শাহ সৈকত।’

এ বিষয়ে মুঠোফোনে শাজাহান শাহ সৈকত বলেন, ‘আমার দাদু থেকে শুরু করে, আমার বাবা তিনবার এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ছিলেন। গতবারের নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী দিয়ে, আমার বাবার কাঙ্ক্ষিত বিজয় নস্যাত করা হয়। তাই এবার আমার মৃত বাবার শেষ ইচ্ছেগুলো পূরণ করতে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচন করতে চাচ্ছি, যদি জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা আমাকে মনোণয়ন দিলে নির্বাচিত হয়ে, জনসেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখব।’

Place your advertisement here
Place your advertisement here