• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩ জানুয়ারি ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ ৷ ২০১৯ সালে ৩ জানুয়ারি ৬৭ বছর বয়সে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি ৷
মৃত্যুর সময় তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য ও সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। ওই সময় তিনি সদ্য অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পুনরায় এমপি নির্বাচিত হন ৷

ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে সৈয়দ আশরাফ থাইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

এই অবস্থায় দেশে না থেকেও সৈয়দ আশরাফ ৩০ ডিসেম্বর (২০১৮) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ (কিশোরগঞ্জ সদর ও হোসেনপুর উপজেলা) আসনে নৌকা প্রতীকে জয়ী হন।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা সৈয়দ নজরুল ইসলাম মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। আশরাফুল ইসলাম ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি মুক্তিবাহিনীর একজন সদস্য হিসেবে ভারতের দেরাদুনে প্রশিক্ষণ নেন।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। পারিবারিক ঐতিহ্যের সূত্র ধরে তিনি ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। ১৯৭০ বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ–সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ৭৫-এ বঙ্গবন্ধু ও তার ববাসহ জাতীয় চার নেতা হত্যার পর তিনি লন্ডন চলে যান ৷

আশরাফুল ইসলাম ১৯৯৬ সালে দেশে ফিরে আসেন এবং কিশোরগঞ্জ সদর আসন থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রথমবার এমপি নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পুনরায় তিনি নির্বাচিত হন এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 

২০০৮ সালের নির্বাচনেও তিনি এমপি নির্বাচিত হন এবং আওয়ামী লীগের মহাজোট সরকারে তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দ্বিতীয় মেয়াদেও তিনি এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান ৷ ২০১৫ সালের ১৬ জুলাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে তিনি  দায়িত্ব নেন।

Place your advertisement here
Place your advertisement here