• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

রাষ্ট্রনায়ক মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যত অর্জন

দৈনিক রংপুর

প্রকাশিত: ১৩ নভেম্বর ২০১৮  

Find us in facebook

Find us in facebook

রাষ্ট্রনায়ক মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণতন্ত্র, ধর্ম নিরপেক্ষতা, সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে বিশ্বাসী এবং দরিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন তাঁর জীবনের অন্যতম লক্ষ্য । 

(১) ১৯৯৭ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ উপাধি প্রদান করে।

(২) ১৯৯৭ সালের ৪ জুলাই জাপানের বিখ্যাত ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করে।

(৩) ১৯৯৭ সালের ২৫ অক্টোবর গ্রেট ব্রিটেনের ডান্ডি এবারটে বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমার্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লিবারেল আর্টস’ ডিগ্রি প্রদান করে।

(৪) ১৯৯৭ সালে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস কমিটি শান্তি, গণতন্ত্র ও উপমহাদেশের দেশগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্য স্থাপনে অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনাকে ‘নেতাজী মেমোরিয়াল পদক ১৯৯৭’ প্রদান করে।

(৫) ১৯৯৭ সালে রোটারি ইন্টারন্যাশনালের রোটারি ফাউন্ডেশন শেখ হাসিনাকে ‘পল হ্যারিস ফেলো’ নির্বাচিত করে এবং ১৯৯৬-৯৭ সালের সম্মাননা মেডেল প্রদান করে।

(৬) একই বছর লায়ন্স ক্লাবসমূহের আন্তর্জাতিক অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক ‘রাষ্ট্রপ্রধান পদক’-এ ভূষিত হন শেখ হাসিনা।

(৭) ১৯৯৮ সালের ২৮ জানুয়ারি শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতীর এক আড়ম্বরপূর্ণ বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ সম্মানসূচক ‘দেশিকোত্তম’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

(৮) পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য অবদান রাখার জন্য জাতিসংঘের অঙ্গ সংগঠন ইউনেস্কো শেখ হাসিনাকে ১৯৯৮ সালের ফেলিক্স হুফে বইনি শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করে।

(১০) ১৯৯৮ সালের ১২ এপ্রিল শান্তি ও সৌহার্দ্য প্রতিষ্ঠায় অবদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ‘মাদার তেরেসা পদক’ প্রদান করে নিখিল ভারত শান্তি পরিষদ।

(১০) নরওয়ের রাজধানী অসলোয় অবস্থিত মহাত্মা গান্ধী ফাউন্ডেশন শেখ হাসিনাকে ১৯৯৮ সালের ‘এম কে গান্ধী’ পদক প্রদান করে।

(১১) ১৯৯৯ সালে ক্ষুধার বিরুদ্ধে আন্দোলনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ঋঅঙ) কর্তৃক ‘সেরেস পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ ক্ষুধা ও দারিদ্র্য নির্মূলে প্রশংসনীয় অগ্রগতি সাধন করেছে। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশের ওপরে নিয়ে যান, যা দারিদ্র্য হ্রাসের ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। ক্ষুধা নিরসনেও বাংলাদেশ ভালো অগ্রগতি সাধন করে। দেশে মাথাপিছু ক্যালরি গ্রহণের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পায়। তারই স্বীকৃতি আসে সেরেস পদকের মাধ্যমে।

(১২) ১৯৯৯ সালের ২০ অক্টোবর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ অবদানের জন্য ক্যানবেরায় অস্ট্রেলিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি কর্তৃক শেখ হাসিনাকে‘ডক্টর অব লজ’ ডিগ্রি প্রদান করা হয়।


(১৩) ১৯৯৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডক্টর অব লজ’ উপাধি প্রদান করা হয়।

(১৪) ২০০০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ব্রাসেলসের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় শেখ হাসিনাকে (Doctor of Laws) প্রদান করে।

(১৫) ২০০০ সালে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে সাহসিকতা ও দূরদর্শিতার জন্য ম্যাকন ওমেনস কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ‘পার্ল এস বাক পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী।

(১৬) ২০০০ সালে আফ্রো-এশিয়ান লইয়ার্স ফেডারেশন প্রদত্ত ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ নির্বাচিত হন তিনি। শেখ হাসিনা শুধু দেশেই নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও শান্তি প্রতিষ্ঠায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রেখে আসছেন। ফলে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতৃত্বের তালিকায় উঠে আসে তাঁর নাম। এসব বিবেচনায় তাঁকে নির্বাচিত করা হয় ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে।

(১৭) ২০০১ সালে বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ডক্টর অব সায়েন্স’ ডিগ্রি প্রদান করে। কৃষি খাতে উন্নয়নের মাধ্যমে খাদ্য ঘাটতি থেকে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসস্পূর্ণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ এখন খাদ্যশস্যে উদ্বৃত্ত। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধিতে নিরলস প্রচেষ্টার জন্যই বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে এ ডক্টর অব সায়েন্স ডিগ্রি প্রদান করে।

(১৮) ২০০৫ সালের জুন মাসে গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শান্তির সপক্ষে অবদান রাখার জন্য শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে পিপলস ফ্রেন্ডসশিপ ইউনিভার্সিটি অব রাশিয়া।

(১৯)২০১০ সালের ১২ জানুয়ারি বিশ্বখ্যাত ‘ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পদক ২০০৯’-এ ভূষিত হন শেখ হাসিনা। দেশে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে এ শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়।

(২০)২০১০ সালের ২৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে আন্তর্জাতিক উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য সেন্ট পিটার্সবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের উন্নয়নের মাধ্যমে বিশ্ব অর্থনৈতিক উন্নয়নেও ভূমিকা রেখে চলেছেন। এ অবদানের জন্য তাঁকে দেওয়া হয় এই সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি।

(২১)শিশুমৃত্যু হ্রাস-সংক্রান্ত এমডিজি-৪ অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতিসংঘ কর্তৃক এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০ পুরস্কার লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৯০ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সের শিশুমৃত্যুর হার ছিল প্রতি এক হাজার জীবিত জন্মে ১৬৪ জন, যা ২০১৩ সালে নেমে এসেছে ৪৬ জনে। অর্থাৎ এই সূচকের ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের আগেই বাংলাদেশ লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে। এ ক্ষেত্রে লক্ষ্য ছিল ২০১৫ সালে ৪৮ জন। একইভাবে শিশুমৃত্যুর হার প্রতি এক হাজার জীবিত জন্মে ৯২ জন থেকে কমে ২০১৩ সালে ৩২ জনে নেমে এসেছে। ২০১৫ সালের মধ্যে এ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩১ জনে। এক বছর বয়সী শিশুর হামের টিকা গ্রহণের অনুপাত ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ, সেটি কমে ২০১৪ সালে ৮০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। শিশুমৃত্যুর হার হ্রাসের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রভাবের সঙ্গে সঙ্গে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি, ডায়রিয়া নিরাময় ও সম্পূরক ভিটামিন এ সরবরাহ কর্মসূচি প্রভূত অবদান রেখেছে। এ সাফল্যের জন্যই প্রধানমন্ত্রীকে এমডিজি অ্যাওয়ার্ড-২০১০ প্রদান করে জাতিসংঘ।

(২২)২০১১ সালে প্যারিসের ডাউফিন ইউনিভার্সিটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মর্যাদাপূর্ণ স্বর্ণপদক ও ডিপ্লে-ামা পুরস্কার প্রদান করে। শিক্ষা ক্ষেত্রে তাঁর নেতৃস্থানীয় ভূমিকার জন্য এ স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।

(২৩) আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন, সাউথ-সাউথ নিউজ ও জাতিসংঘের আফ্রিকা-সংক্রান্ত অর্থনৈতিক কমিশন কর্তৃক যৌথভাবে প্রদত্ত 'সাউথ-সাউথ এওয়ার্ডস ২০১১: ডিজিটাল ডেভেলপমেন্ট ফর ডিজিটাল হেলথ' শীর্ষক পদক লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

(২৪)২০১১ সালের ২৬ জানুয়ারি ইংল্যান্ডের হাউস অব কমনসের স্পিকার John Ber Cow MP প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে দূরদর্শী নেতৃত্ব, সুশাসন, মানবাধিকার রক্ষা, আঞ্চলিক শান্তি ও জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সচেতনতা বৃদ্ধিতে তাঁর অনবদ্য অবদানের জন্য গ্লোবাল‘Global Diversity Awards’ প্রদান করেন।

(২৫)২০১১ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ফেলোশিপ প্রদান করে। বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নে তাঁর অসামান্য ভূমিকার জন্য শেখ হাসিনাকে এ ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।

(২৬)২০১২ সালের ১২ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সম্মানসূচক ‘ডি-লিট’ ডিগ্রি প্রদান করে ত্রিপুরা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি। শেখ হাসিনার রাষ্ট্র পরিচালনা, নেতৃত্বের দূরদৃষ্টি এবং শান্তি ও গণতন্ত্রের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকারের স্বীকৃতিস্বরূপ এই ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

(২৭) ২০১২ সালে বাংলাদেশে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা এবং সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিশেষ অবদানের জন্য ইউনেস্কো কর্তৃক ‘কালচারাল ডাইভারসিটি পদক’ লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

(২৮) ২০১২ সালের ১৭ ডিসেম্বর সাধারণ অধিবেশনের সভায় ১৯৩টি সদস্যরাষ্ট্রের সমর্থনে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ এবং ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব পাস হয়।

(২৯) ২০১৩ সালের ১৬ জুন জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা দারিদ্র্য, অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করায় বাংলাদেশকে ‘ডিপ্লোমা অ্যাওয়ার্ড’ পদকে ভূষিত করে।

(৩০) ২০১৩ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর দেশে খাদ্যনিরাপত্তা ও দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর সাউথ সাউথ কো-অপারেশনের ‘সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড-২০১৩’ পুরস্কার লাভ করেন প্রধানমন্ত্রী।

(৩১) ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার স্বপ্নপ্রসূত ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প’ ভারতের নয়াদিল্লি¬তে অনুষ্ঠিত তথ্যপ্রযুক্তি মেলায় সাউথ এশিয়া ও এশিয়া প্যাসিফিক ‘ম্যানহাটন অ্যাওয়ার্ড ২০১৩’ পদকে ভূষিত হয়।

(৩২) ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর নারী ও কন্যাশিশুদের সাক্ষরতা ও শিক্ষা প্রসারে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘শান্তির বৃক্ষ’ (ট্রি অব পিস) স্মারক উপহার প্রদান করে ইউনেস্কো। আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর হাতে এ স্মারক তুলে দেন ইউনেস্কোর মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভা।

(৩৩)২০১৫: ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠন ও তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য জাতিসংঘ শেখ হাসিনাকে ITU (International Telecommunication Award) প্রদান করে।

(৩৪)২০১৫: WP (Women in Parliament) Global Awards লাভ। রাজনীতিতে নারী-পুরুষের বৈষম্য কমানোর ক্ষেত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালনের জন্য ২৫ মার্চ ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় এ পুরস্কার দেওয়া হয়।

(৩৫)২০১৫ সালের ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) প্রবর্তিত ‘আইসিটি টেকসই উন্নয়ন পুরস্কার’ লাভ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (এসডিজি) অর্জনের জন্য আইসিটি ব্যবহার জোরদারে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রধানমন্ত্রীকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। ২৬ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) মহাসচিবের কাছ থেকে গ্রহণ করেন ‘আইটিইউ পুরস্কার’।

(৩৬)২০১৫: সালে বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় সুদূরপ্রসারী কর্মকা-ের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৫ সালের পলিসি লিডারশিপ ক্যাটাগরিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চ্যাম্পিয়নস অব দ্য আর্থ পদক দেওয়া হয়। ইউএনইপি গত ১৪ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রীকে এ পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দেয়। ২৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ পরিবেশ কর্মসূচির (ইউনেপ) নির্বাহী পরিচালক আচিম স্টেইনারের কাছ থেকে ‘চ্যাম্পিয়নশিপ অব দ্য আর্থ অ্যাওয়ার্ড’ গ্রহণ করেন। জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকি মোকাবেলায় নেতৃস্থানীয় ভূমিকার জন্য জাতিসংঘ শেখ হাসিনাকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে।

(৩৭) ২৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার ২০১৬,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অসাধারণ সাফল্যের জন্য গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এই বিশেষ সম্মাননা সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট তুলে দেন আইএফআরসির মহাসচিব এলহাজ এস সি।

(৩৮) বিশ্বের ৫০ জন ক্ষমতাশীন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ক সাময়িকী ফরচুন। এর মধ্যে ২৩ জনই নারী। সার্বিক তালিকায় ১০ নম্বরে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

(৩৯) ২৬ মে ২০১৮ সালে পশ্চিমবঙ্গের কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক 'ডক্টর অব লিটারেচার (ডি-লিট)' ডিগ্রি।

 

Place your advertisement here
Place your advertisement here