• মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ৫ ১৪৩০

  • || ০৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook

রংপুর থেকে উদ্ধার ঢাকার ব্যবসায়ীর লাশ

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৯ জানুয়ারি ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

ঢাকা থেকে অপহরণের নয়দিন পর হেলথ কেয়ার কর্মকর্তা তোশারেফ হোসেন পপির লাশ রংপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার দুপুরে বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুরের নন্দনপুর গ্রামের আখক্ষেত সংলগ্ন একটি ফাঁকা জমি থেকে তোশারেফের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
এ মামলার আসামি রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কনস্টেবল রবিউল ইসলামের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে লাশ উদ্ধার করা হয়।

নিহত তোশারেফ ঢাকায় ‘আরমান হেল্থ কেয়ারের’ অ্যাডমিনে কর্মরত ছিলেন।

গত ১১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে তোশারেফকে অপহরণ করা হয়। এ ঘটনায় তার বোন সাজিয়া আফরিন ১৬ জানুয়ারি রংপুর কোতোয়ালি থানায় ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় আরো নয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

লাশটি উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে 

রংপুর মেট্রোপলিট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার শহিদুল্যাহ কাওছার জানান, রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কনস্টেবল রবিউল গত ১১ জানুয়ারি ঢাকা থেকে পপিকে রংপুরে ডেকে আনা হয়। এরপর রংপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে পপিকে অপহরণ করা হয়। এ ঘটনায় পপির পরিবারের পক্ষ থেকে রংপুর কোতয়ালী থানায় মামলা দায়ের করলে রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারের কনস্টেবল রবিউলকে আটক করে তাকে জিঙ্গাসাবাদ করা হয়।

পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার ম্যামপুর সুগার মিল এলাকা থেকে রোববার দুপুরে পপির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

তিনি আরো জানান, পপিকে অপহরণের পর রবিউল রংপুরের শ্যামপুর এলাকায় তার বড় বোন লাবণী আক্তারের বাড়িতে নিয়ে যান। সেখানে তাকে ঘুমের ওষুধ দিয়ে অচেতন করে হত্যার পর পার্শ্ববর্তী জমিতে মরদেহ পুঁতে রাখে। পুলিশ পপির ব্যবহৃত মোবাইলটি জব্দ করেছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সাইফুল ও বিপুল নামে আরো দুইজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

Place your advertisement here
Place your advertisement here