• মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১০ ১৪৩১

  • || ১৩ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

ভাসমান ট্রেন আবিষ্কারে বাংলাদেশি গবেষক ড. আতাউল করিমের সাফল্য

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৪ নভেম্বর ২০১৯  

Find us in facebook

Find us in facebook

ট্রেন ভূমি স্পর্শ করেই চলে, এটা সবারই জানা। কিন্তু বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলেন বাংলাদেশি গবেষক ড. আতাউল করিম। তিনি এমন একটি নকশা করেছেন, যা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। এরইমধ্যে বিভিন্ন দেশে এই ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে তৈরির বিষয়টি ভাবা হচ্ছে।

ড. আতাউল এই প্রকল্পটি শুরু করেন ২০০৪ সালে। এর দেড় বছর পরই ট্রেনটির প্রোটোটাইপ তৈরি করতে সক্ষম হন তিনি। পরের সময়টায় নামকরা বিজ্ঞানীরা মডেলটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছেন। কিন্তু কোনো ক্রুটি খুঁজে না পাওয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ওল্ড ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকরা ‘ভাসমান ট্রেন’ নিয়ে গবেষণা করেন, কিন্তু সাত বছরেও কোনো সাফল্য পাননি।

নতুন এই নকশা ট্রেনের প্রচলিত ধারাকে পুরোই পরিবর্তন করে দিয়েছে। নতুন পদ্ধতির গঠনশৈলীও খুবই আকর্ষণীয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য, এটি চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। চুম্বক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে চলবে বুলেট ট্রেনের মতো। চীন, জার্মানি, ও জাপানে ১৫০ মাইলের বেশি গতির ট্রেন আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে পার্থক্য হচ্ছে, ওই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার। আর ড. আতাউলের আবিষ্কৃত এই ট্রেনে খরচ হবে মাত্র এক কোটি ২০ লাখ থেকে ৩০ লাখ ডলার।

ড. আতাউল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নেন। এরপর আমেরিকার অ্যালাবামা ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে এমএস, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি পান যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১ সালে।

Place your advertisement here
Place your advertisement here