বঙ্গবন্ধুই প্রথম টু-ইকোনমি ইস্যু সামনে আনেন
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২০
Find us in facebook
অজয় দাশ গুপ্ত
৩ এপ্রিল, ১৯৫৭। পূর্ব পাকিস্তান আইনসভা অধিবেশন।
মহিউদ্দিন আহমদ- মাননীয় স্পিকার, আমি মুদ্রা, পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা বিষয় কেন্দ্রের হাতে রেখে পূর্ব পাকিস্তানের পূর্ণ আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসন প্রদানের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তুাব করছি।
আওয়ামী লীগ দলীয় সদস্যসহ অনেক সদস্য টেবিল চাপড়ে প্রস্তাবটি সমর্থন করে। মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম ও শেরে বাংলার দল কেএসপির কিছু সদস্য ‘নো নো’ বলেন।
স্পিকার- মহিউদ্দিন আহমদ, আপনার প্রস্তাবের পক্ষে বলুন।
মহিউদ্দিন- এই দাবি ২১ দফায় আছে। এই দাবি যুক্তিসঙ্গত। এতে পাকিস্তান শক্তিশালী হবে।
অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ- আমাদের নেতা মওলানা ভাসানী এই দাবি করেছেন কাগমারি সম্মেলনে। তিনি ‘পশ্চিম পাকিস্তানকে আসসালামু আলায়কুম’ দেওয়া হতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন। পাকিস্তান হওয়ায় আমরা রাজনৈতিক দাবি পূরণ করতে পেরেছি। কিন্তু অর্থনৈতিক মুক্তি আসে নাই।
অধ্যাপক আসহাউদ্দিন আহমদ- পূর্ব পাকিস্তানে খাল-বিল কাটতে হলেও করাচি থেকে সম্মতি নিতে হয়। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত রাজস্ব খাতে পূর্ব পাকিস্তানে ব্যয় হয়েছে ১৮৮ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানে ব্যয় হয়েছে ১ হাজার ৮ কোটি টাকা। বিদেশী সাহায্য এখানে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানে ৭৩ কোটি টাকা। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সামরিক খাতে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য রাখা হয়েছে ৩৭ কোটি টাকা, পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য ৬১২ কোটি টাকা।
আবুল খায়েল রফিকুল ইসলাম- মাননীয় স্পিকার- আমার স্বায়ত্তশাসন প্রস্তুাবে সংশোধনী আছে। বন্ধুরা অতি উৎসাহে যে প্রস্তাব তুলেছেন তাতে পাকিস্তানের জন্য বিপদ নেমে আসবে। আমি চাই স্বায়ত্তশাসনের পাশাপাশি সার্বভৌম ও অখণ্ড পাকিস্তান।
মুজিবসহ আওয়ামী লীগ সদস্যরা ‘শেম শেম’ বলেন।
আশুতোষ সিংহ- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের অর্থ এই নয় যে আমরা রাজনৈতিক স্বাধীনতা চাই। আমরা পূর্ব পাকিস্তানে অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ভোগ করতে চাই।
স্পিকার- এখন আমি শেখ মুজিবুর রহমানকে ফ্লোর দিচ্ছি।
শেখ মুজিবুর রহমান- প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের দাবি আমরা এই পরিষদে পাস করব। এটা পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের দাবি। জাতীয় পরিষদে সংবিধান পাসের সময় ৮০ জনের মধ্যে ১২ জন ছিলাম আওয়ামী লীগের। আমরা স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে উচ্চকণ্ঠ ছিলাম। সেই দাবি মানা হয় নাই।
টেবিল চাপড়ে সমর্থন। হিয়ার হিয়ার ধ্বনি।
মুজিব- কেন আমরা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন চাই? অর্থ, বৈদেশিক নীতি- সমস্ত ক্ষমতা কেন্দ্রের হাতে। পূর্ব পাকিস্তান যদি পশ্চিম পাকিস্তানের সংলগ্ন রাজ্য হতো, আমরা স্বায়ত্তশাসনের দাবি এভাবে নাও করতে পারতাম। আজ আমরা দেখতে পাই পাকিস্তানে দুইটা অর্থনীতি চলছে। একটা পশ্চিম পাকিস্তানে, আরেকটা পূর্ব পাকিস্তানে। শ্র্রম শিল্পের উন্নয়ন পশ্চিম পাকিস্তানে হয়েছে, পূর্ব পাকিস্তানে হয় নাই।
মুসলিম লীগের একাধিক সদস্য- নো নো।
স্পিকার- শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব বলুন।
মুজিব- মুসলিম লীগের আমলে একটা কমিটি হয়েছিল- পাকিস্তানের অর্থনীতি বিষয়ে জরিপ করার জন্য। তারা পূর্ব পাকিস্তানকে শিল্পায়িত করার পক্ষে মত দিয়েছিলেন। মুসলিম লীগ সে রিপোর্ট চাপা দিয়েছে। স্বায়ত্তশাসনের দাবি আমাদের বাঁচামরার দাবি। প্রদেশের বিক্রয় করের টাকা আমরা পুরাপুরি পাই না। অর্থের অভাবে উন্নয়ন কাজ করা যায় না। বৈদেশিক মুদ্রার পুরা অংশ আমরা পাই না। অবস্থা হচ্ছে- ‘আপন ধন পরকে দিয়ে / দৈবজ্ঞ মরে কাঁথা বয়ে’।
বিভিন্ন দিক থেকে শেম শেম ধ্বনি।
স্পিকার- বলুন, শেখ মুজিবুর রহমান সাহেব।
মুজিব- রাজনৈতিক স্বাধীনতা পেয়েছি। স্বায়ত্তশাসন এখন দরকার, যাতে প্রদেশের উন্নতি করতে পারি। আজ মন্ত্রী আছি, কাল নাও থাকতে পারি। কিন্তু ২১ দফা সমর্থন করে যাব। যারা প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের বিরোধিতা করে, জনগণ তাদের ক্ষমা করবে না।
চারদিকে টেবিল চাপরিয়ে হিয়ার হিয়ার ধ্বনি।
মুজিব- জনসাধারণ বাঁচতে চায়। পূর্ব বাংলার জনগণ বুভুক্ষু এবং সর্বহারা। পশ্চিম পাকিস্তানেও না খাওয়া মানুষ আছে। আমাদের দাবি কারও বিরুদ্ধে নয়। আমি মহিউদ্দিন আহমদের প্রস্তাবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানাই।
স্পিকার- স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাবটি ভোটে দেওয়া হলো।
প্রস্তাবটি ধ্বনি ভোটে গৃহীত হয়। মুখ্যমন্ত্রী আতাউর রহমান খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ সদস্যরা টেবিল চাপরিয়ে, পরস্পরের কাছে গিয়ে হাত মিলিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন।
৮ এপ্রিল, ১৯৫৭। শেখ মুজিবুর রহমান করাচিতে। সাংবাদিক সম্মেলন। এক সাংবাদিক- মুজিব ভাই, কেন্দ্রে আপনাদের দলের প্রধানমন্ত্রী। তাঁর কাছে কেন স্বায়ত্তশাসনের দাবি করতে হবে?
মুজিব- আমাদের কোনো ধ্বংসাত্মক উদ্দেশ্য নাই। অথচ করাচিতে এসে শুনি কত অপপ্রচার। বলা হচ্ছে, আমরা বাঙালিরা পাকিস্তানের সংহতি পরিপন্থী পদক্ষেপ নিয়েছি। এতে প্রমাণিত হয় পাকিস্তানের শাসকগণ পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যা সম্পর্কে অজ্ঞ।
এক সাংবাদিক- প্রধানমন্ত্রী সোহরাওয়ার্দি সাহেব বলেছেন, স্বায়ত্তশাসন নয়, বরং জনগণ বেকারত্ব, অশিক্ষার অভিশাপ হতে মুক্তি প্রত্যাশা করে। আপনি কী বলবেন?
মুজিব- আমি বলি, এ সব শর্ত পূরণ করতে হলে দুই প্রদেশের মধ্যে আর্থিক ভারসাম্য থাকা প্রয়োজন। এর সঙ্গেও স্বায়ত্তশাসনের সম্পর্ক রয়েছে। এটা জানা যে সোহরাওয়ার্দি সাহেব যুক্তফ্রন্টের ২১ দফা দাবি সমর্থন করেছিলেন।
আরেক সাংবাদিক- আরও অনেকে আপনাদের দাবির বিরোধিতা করেছেন...।
মুজিব- প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা আমাদের বিচ্ছিন্নতাবাদী বলেছেন। কেউ কেউ দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। এ অবস্থান গ্রহণযোগ্য নয়। পূর্ব বাংলার বাঙালিরা পাকিস্তানে সংখ্যাগরিষ্ঠ।
এক সাংবাদিক- পূর্ব পাকিস্তান আইন পরিষদে প্রস্তাব পাসের পরই আপনি করাচি সফরে এসেছেন। এর কারণ কী?
মুজিব- স্বায়ত্তশাসন নতুন দাবি নয়। পাকিস্তানে দুই অর্থনীতির কথাও আমরা বলছি। সমস্যা সমাধানে চাই পৃথক কর্মসূচি, দৃষ্টিভঙ্গী। এটা স্পষ্ট করার জন্যই এসেছি। স্বায়ত্তশাসন না হলে সৎ শাসন সম্ভব নয়। এটা বলতে চাই, দেশপ্রেম পশ্চিম পাকিস্তানের কিছু লোকের সোল এজেন্সি নয়।
খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান ১৯৬১ সালে ঢাকায় এক সেমিনারে পাকিস্তানে দুই অর্থনীতির বিষয়টি উত্থাপন করেন। তখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীীত বিভাগে শিক্ষকতা করেন, বয়স ২৬ বছর। তিনি আমাকে একাধিকবার বলেছেন, পাকিস্তানের দুই প্রদেশের অর্থনৈতিক বৈষম্য নিয়ে আয়োজিত এ সেমিনারে তিনি দুই অর্থনীতির প্রসঙ্গ টানেন। সে সময় পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান ঢাকা ছিলেন। সাংবাদিকরা তাকে রেহমান সোবহানের মন্তব্য প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে প্রেসিডেন্ট ক্ষুব্ধ হয়ে উত্তর দেন- টু ইকোনমি নয়, পাকিস্তানের ওয়ান ইকোনমি। পরদিন পাকিস্তান অবজারভারে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ও রেহমান সোবহানের মন্তব্য পাশাপাশি প্রকাশিত হয়।
অধ্যাপক রেহমান সোবহানের From Two Economies to Two Nations: My Journey to Bangladesh গ্রন্থের এ ঘটনার উল্লেখ রয়েছে। তিনি আমাকে হাসতে হাসতে বলেছেন, পাকিস্তান অবজারভার আমাকে প্রেসিডেন্টের সমপর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিল। এরপর আমি ফোকাসে চলে আছি। তবে টু ইকোনমি আমার মৌলিক ধারণা নয়। ১৯৫৭ সালে ২১ বছর বয়সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর থেকে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুনছি। সে বছর ৭ ও ৮ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের কাগমারি সম্মেলনে মওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের দুই অংশের বৈষম্যের ওপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু পূর্ব পাকিস্তান আইনসভা ও পাকিস্তান গণপরিষদে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। ১৯৬১ সালে সামরিক শাসন জারি ছিল। রাজনীতি নিষিদ্ধ। এমন অবস্থায় ‘টু ইকোনমি’ নিয়ে অবজারভারের হেডিং করায় রাজনৈতিক ও একাডেমিক মহলে হৈ চৈ পড়ে যায়।
রেহমান সোবহানকে প্রশ্ন রাখি- আপনি অর্থনৈতিক বৈষম্য নিয়ে যা বলতেন বা লিখতেন তা কি রাজনৈতিক নেতাদের নজরে পড়ত? উত্তরে তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দি সাহেব আমার আত্মীয়। তিনি ঢাকা এলে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যেতাম। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা হতো। তিনি আমার সব লেখা পড়তেন, সেটা তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বুঝতে পারতাম। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারের অর্থনৈতিক কর্মসূচি প্রণয়নে আমি যুক্ত হই। ড. কামাল হোসেন সংবিধানের বিষয়টি দেখতেন। বঙ্গবন্ধু সব কিছুতে সক্রিয় ভূমিকা গ্রহণ করতেন। তাজউদ্দীন আহমদও ভালভাবে যুক্ত ছিলেন। স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন সদস্য থাকাকালে দু’জনের সঙ্গে একত্রে কাজ করেছি। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আমরা অর্থনীতিবিদরা যখন আলোচনা করতাম, তখন মনে হতো হার্ভার্ড, ক্যামব্রিজ বা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা অধ্যাপক-পণ্ডিতের কথা শুনছি।
- ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চগড়ে বৃষ্টির আশায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
- গুচ্ছের হাবিপ্রবি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ১২৩৪১ জন
- রংপুরে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা
- রংপুরে মহানগর ছাত্রলীগের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
- ঢাকা থেকে ইয়াবা ব্যবসা করতে এসে পীরগঞ্জে আটক
- লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী কারাগারে
- পাটগ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
- তেঁতুলিয়া তীব্র তাপপ্রবাহে নলকূপে মিলছে না পানি
- সাদুল্লাপুরে উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
- ঘোড়াঘাটে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
- নীলফামারীতে আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস উদযাপন
- কুড়িগ্রামে তীব্র গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত
- কুড়িগ্রামে ইসতিসকার নামাজ আদায়
- বোদায় ট্রাক-ট্রাক্টর সংঘর্ষে নিহত ২
- গ্রীষ্মকালে শীতল ত্বক
- ব্যাংককের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
- হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদফতরের ৪ নির্দেশনা
- চতুর্থ ধাপের উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- উপজেলা নির্বাচনে বিজিবি মোতায়েন করা হবে
- পুলিশের প্রতি ১১ নির্দেশনা
- প্রথম ধাপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ২৬ প্রার্থী
- চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৫০ ভাগ
- শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কাতারের বিনিয়োগ চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি
- কারিগরির সনদগুলো কারা কিনেছেন বের করা হবে: ডিবিপ্রধান
- গাজার সেই শহরে আবারও নারকীয় হামলার ঘোষণা ইসরায়েলের
- পাটপণ্যের উন্নয়নে সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে: পাটমন্ত্রী
- জাতীয় সংসদের সব উন্নয়নের পৃষ্ঠপোষক প্রধানমন্ত্রী: স্পিকার
- ‘সংস্কারের পাশাপাশি আগামী বাজেটে কর্মসংস্থানে নজর দেওয়া হবে’
- বুয়েটে জঙ্গি গোষ্ঠীর কার্যক্রম তদন্ত করা হবে: শিক্ষামন্ত্রী
- ছেলেকে নিয়ে ঈদের নামাজে যাওয়া হলো না বাবার
- ফুলবাড়ীতে পাঁচ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বাঁধাকপি
- প্রথমবার সালমানের বিপরীতে কিয়ারা
- ঈদে সংবাদপত্রের ছুটি ঘোষণা আজ
- রাতে বেরিয়ে নিখোঁজ কিশোর, দুপুরে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
- শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের মূল কারিগর
- ভারতবিরোধী স্লোগানের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা লুকিয়ে আছে
- হিলি সীমান্ত পরিদর্শনে সেনা, নৌ, বিমান বাহিনীর প্রতিনিধি দল
- সুন্দরগঞ্জে আধুনিক পদ্ধতিতে করলা চাষে ব্যাপক সাফল্য
- আজ থেকে ট্রেনের ফিরতি যাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- আবারও তিনদিন বাংলাবান্ধার ইমিগ্রেশন ও বাণিজ্য বন্ধ ঘোষণা
- শরীরে মেদ জমেছে নাকি পানি, বুঝবেন যেসব লক্ষণে
- ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো কোচকে নিয়োগ দিচ্ছে পাকিস্তান
- পুলিশের আজান, কেরাত ও রচনা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
- ব্যস্ততার পরিবর্তে অস্তিত্ব টেকানোর লড়াইয়ে মৃৎশিল্পীরা
- দ্রুত শিক্ষকদের শূন্য পদ পূরণের সুপারিশ
- ইউটিউবে আসছে এআই নির্ভর ৩ ফিচার