• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

ফেনীতে পুরোনো সিলেবাসের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন দিয়েই পরীক্ষা

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

ফেনীর ফাজিলপুর ডব্লিউ বি কাদরী উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে সোমবার ৬৬ জন পরীক্ষার্থীকে পুরোনো সিলেবাসের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন দিয়েই পরীক্ষা দিতে হয়েছে। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর পূরণ করতে বেগ পেতে হয়েছে। অপরদিকে কর্তৃপক্ষের দায়িত্বহীনতার প্রশ্ন উঠেছে। 

এসএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন বাংলা প্রথম পত্র পরীক্ষার দিন ওই কেন্দ্রে এ ঘটনাটি ঘটেছে। বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে ৭০ নম্বর সৃজনশীল এবং ৩০ নম্বর নৈর্ব্যক্তিক।

এ ৩০ নম্বর নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বিলিতে সমস্যা হয়। পরীক্ষা কেন্দ্রের দুটি কক্ষে এ বিভ্রাট ঘটেছে। ওই দুই কক্ষে নতুন সিলেবাসের ৬৬ জন পরীক্ষার্থী ২০১৮ সালের পুরোনো সিলেবাসের প্রশ্নে ৩০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা দিতে হয়েছে।

কয়েকজন পরীক্ষার্থী অভিযোগ করেন, পুরোনো সিলেবাস তাদের পড়া ছিল না। ফলে তারা ৩০ নম্বরের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার বৃত্ত ভরাট সঠিক ভাবে পূরণ করতে সক্ষম হয়নি। প্রশ্ন হাতে পাওয়ার পর এ বিষয়ে তারা দাঁড়িয়ে প্রতিবাদও করেছিলেন।

শিবপুর আর বি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুল হালিম জানান, পরীক্ষা শেষে তার বিদ্যালয়ের কয়েকজন পরীক্ষার্থী পুরানো প্রশ্নপত্রে নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা নেয়া হয়েছে বলে তাকে জানিয়েছেন। তিনিও বিষয়টি কেন্দ্র সচিবকে জানিয়েছেন।

ওই কেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব হারুনুর রসিদ জানান, প্রশ্নপত্র বিলির পর বৃত্ত বরাটের সময় পুরানো সিলেবাসের প্রশ্নপত্র বিলির বিষয়টি ধরা পড়ে। ভুলের বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে কুমিল্লা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রককে অবহিত করা হয়েছে। পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের পরামর্শ অনুযায়ী ওই ৬৬টি উত্তরপত্র আলাদা ভাবে বোর্ডে পাঠানোর জন্য বলা হয়েছে।

ফেনী জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কাজী সলিম উল্যাহ জানান, ভুলের বিষয়টি তাৎক্ষণিকভাবে কুমিল্লা বোর্ড কর্তৃপক্ষের নজরে দেয়া হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের কোনো ধরনের ক্ষতির কারণ নেই। ফলাফলেও প্রভাব পড়বে না। 

Place your advertisement here
Place your advertisement here