• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

চলিত মাসে দুটি শৈত্যপ্রবাহ: থাকবে তীব্র শীত

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২ জানুয়ারি ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

তীব্র শীতে জড়োসড়ো হয়ে পরেছে জন-জীবন। এরই মধ্যে চলতি মাসে সারাদেশে দুটি শৈত্যপ্রবাহ আসবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক সামছুউদ্দিন আহমেদ। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে শীত ও শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে সরকারের প্রস্তুতি বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা জানান।

তিনি জানান, শৈত্যপ্রবাহের সময় দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় কন-কনে শীত অনুভুত হতে পারে। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব বেশি থাকবে। 

সামছুউদ্দিন আহমেদ জানান, আগামী ৩, ৪, ৫ জানুয়ারি সারাদেশে বৃষ্টি হবে। এরপর ৬ জানুয়ারি থেকে সারাদেশের তাপমাত্রা কমতে থাকবে। জানুয়ারির মাঝামাঝিতে একটি মাঝারি শৈত্য প্রবাহ শুরু হবে। সেসময় তাপমাত্রা হবে ৬ বা ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মাস শেষে আসবে তীব্র শৈত্য প্রবাহ। তখন তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রির নিচে চলে আসতে পারে। 

শৈত্যপ্রবাহের সময় রাজশাহী বিভাগ, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা বিভাগের কিছু অংশ, সিলেট, সুনামগঞ্জ ও চট্টগ্রামের বাঘাইছড়িতে শীতের তীব্রতা বেশি থাকবে বলে জানান তিনি। 

সামছুউদ্দিন আহমেদ আরো জানান, রাতের তাপমাত্রা ৬ ডিগ্রির নিচে থাকলে সেটিকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। আর তাপমাত্রা ৬ থেকে ৮ ডিগ্রির মধ্যে হলে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির হলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। 

তিনি জানান, গত ডিসেম্বরে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের সময় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গত বছর ছিল ২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ আর নতুন বছরে সর্বনিন্ম তাপমাত্রা কত হবে সেটা এখনই বলা যাচ্ছে না। এটি কয়েকদিন পর বোঝা যাবে। 

তাপমাত্রা কমার কারণ কি- এমন প্রশ্নের জবাবে আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক বলেন, তাপমাত্রা সাধারণত সূর্যের কিরণকাল ও বায়ু প্রবাহের ওপর নির্ভর করে। পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও এ ধরনের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। 

এসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান ও সচিব শাহ কামাল উপস্থিত ছিলেন।

Place your advertisement here
Place your advertisement here