• বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১২ ১৪৩১

  • || ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
ছয়দিনের সফরে ব্যাংককে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী গরমে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ বাংলাদেশের শিশুরা: ইউনিসেফ গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা: বেরোবি কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী ৩১ হাজার ৯৪৬ জন বাংলাদেশ-ভারত ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী কাতারের আমিরের সফরে যা পেল বাংলাদেশ

খরস্রোতা তিস্তা নদী এখন পায়ে হেঁটে পারাপার করা যাচ্ছে

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১ জানুয়ারি ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

খরস্রোতা তিস্তা নদী এখন পায়ে হেঁটে পারাপার করা যাচ্ছে। গত দুই মাস আগেও নদীর এপাড় থেকে ওপাড়ে নৌকা দিয়ে পারাপার করতে হতো। এখন শুষ্ক মৌসুম হওয়ায় নদীতে হাঁটু পানি। ফলে মানুষজন প্রয়োজনীয় কাজের জন্য পায়ে হেঁটে নদী পারাপার করছে।

গত বর্ষা মৌসুমে পীরগাছা উপজেলার পাশ ঘেঁষে বয়ে যাওয়া তিস্তা নদীর দুই তীর প্লাবিত হয়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। শত শত একর জমির ফসল পানির নিচে তলিয়ে নষ্ট হয়। একই সাথে তীব্র নদী ভাঙনের ফলে অনেক পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ে। ফলে দুই পাড়ের মানুষজনকে চরম ক্ষতির মুখে পড়তে হয়। নদী পারাপারে একমাত্র ভরসা হয়ে দাঁড়ায় নৌকা। প্রতিবছর খরস্রোতা তিস্তা নদী পারাপারে নৌকা ডুবিতে একাধিক সলিল সমাধির ঘটনাও ঘটে। কিন্ত চলতি শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি না থাকায় খরস্রোতা তিস্তা এখন মরা খালে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ চরের মাঝখান দিয়ে বয়ে চলা সামান্য খালের মধ্যে হাঁটু পানি পার হলেই এখন তিস্তা নদী পাড়ি দেওয়া সম্ভব।

বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলার রহমত চর অংশে গিয়ে দেখা যায়, লোকজন পায়ে হেঁটে নদী পারাপার করছে। বর্ষা মৌসুমে ওই এলাকায় একটি ঘাট থেকে প্রতিদিন নৌকা যোগে শত শত লোক নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পত্রসহ নদী পারাপার করতেন।

উলিপুর থেকে পায়ে হেঁটে নদী পার হয়ে পীরগাছা উপজেলার রহমতের চর গ্রামে আসা ফুলজান বেগম বলেন, নিয়মিত আত্মীয়র বাড়িতে যাতায়াত করি। কিছুদিন আগেও নৌকায় করে যাতায়াত করতে হতো। এখন নদীতে সামান্য পানি তাই পায়ে হেঁটে আসলাম। তেমন কোনো সমস্যা হয়নি।

Place your advertisement here
Place your advertisement here