• বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৫ ১৪৩১

  • || ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা ইতিহাসে অনন্য: রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিরা হস্ত‌ক্ষেপ করবে না: ওবায়দুল কাদের লালমনিরহাটে যুবলীগ কর্মীর পায়ের রগ কাটলেন যুবদল নেতা বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে ঈদ-নববর্ষে ১০ জন নিহত, আহত ২ শতাধিক

কোহলিদের হারিয়ে ক্রিকেটের ‘সত্যিকারের নেতা’ ইমরান খান

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ১৪ জানুয়ারি ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

অধিনায়ক সামনে থেকে নেতৃত্বে দিবেন- সেটাই স্বাভাবিক। তবে সবসময় এমনটি হয়না। অধিনায়কত্বের চাপ সবাই নিতে পারেনা। তাই অনেক বাঘা বাঘা খেলোয়াড় অধিনায়ক হিসেবে ব্যর্থ হয়েছেন। আর এমন অনেক খেলোয়াড় ক্রিকেটে এসেছেন যারা অধিনায়কত্ব পেয়ে নিজের খেলার উন্নতি করেছেন, দলকে এনে দিয়েছেন সাফল্য। পাকিস্তানকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে বিশ্বকাপ এনে দেওয়া ইমরান খান হলেন সেসব সফল অধিনায়কদের একজন। বর্তমান সময়ের সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলিও দাপট দেখাচ্ছেন অধিনায়ক হিসেবে। অধিনায়ক থাকাকালে প্রোটিয়া তারকা ডিভিলিয়ার্সও ব্যাপক ‍উন্নতি করেছিলেন।

অধিনায়ক হিসেবে খেলায় উন্নতি করেছেন, গড় বাড়িয়েছেন এমন ক্রিকেটারদের নিয়ে একটি ভোটাভুটির আয়োজন করে ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারের সেই ভোটে ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি, সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক ডি ভিলিয়ার্সকে হারিয়েছেন সাবেক পাকিস্তানী অধিনায়ক ও দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী।

কোহলি-ডি ভিলিয়ার্স ছাড়াও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ছিলেন অজি নারী দলের অধিনায়ক মেগ ল্যানিংও। তবে লড়াইটা মূলত হয়েছে ইমরান খান ও বিরাট কোহলির মধ্যেই।

সবমিলিয়ে ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৩৪৬ জন টুইটার ব্যবহারকারী ভোটে অংশ নিয়েছেন। এরমধ্যে সর্বোচ্চ ৪৭.৩ শতাংশ মানুষ ক্রিকেটের সত্যিকারের নেতা হিসেবে বেছে নিয়েছেন সাবেক পাকিস্তানী অধিনায়ক ইমরান খানকে।

নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিরাট কোহলি পেয়েছেন ৪৬.২ শতাংশ মানুষের ভোট। ডি ভিলিয়ার্স পেয়েছেন মাত্র ৬ শতাংশ ভোট। মেঘ ল্যানিংয়ের অর্জন ০.৫ শতাংশ ভোট।

আইসিসি বলছে, এই ৪ জনের অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর দিনে দিনে বেড়েছে ক্রিকেটীয় নৈপুন্যও। অধিনায়কত্বকে চাপ হিসেবে নয়, বরং উপভোগ করেছেন তারা। ফলে বেড়েছে তাদের পারফরম্যান্সের ধার। 

অধিনায়ক হওয়ার আগে টেস্টে ব্যাট হাতে ২৫.৪৩ ও বল হাতে ২৫.৫৩ গড় ছিল ইমরান খানের। যেখানে অধিনায়কত্ব পাওয়ার পর তার ব্যাটিং গড় দাঁড়ায় ৫২.৩৪-এ! আর বোলিং গড়টাও হয়ে দাঁড়ায় ঈর্ষণীয়, মাত্র ২০.২৬।

নেতৃত্ব পাওয়ার আগে কোহলির ওয়ানডে ব্যাটিং গড় ছিল ৫১.২৯। অধিনায়ক হওয়ার পর তার ব্যাটিং গড় ৭৩.৮৮। একইভাবে দক্ষিণ আফ্রিকান তারকা ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং গড় যেখানে ছিল ৪৫.৯৭, অধিনায়কত্ব করাকালীন সেটি দাঁড়ায় ৬৩.৯৪-এ।

Place your advertisement here
Place your advertisement here