করোনা মোকাবেলায় মার্কেল জেসিন্ডাকে ছাড়িয়ে শেখ হাসিনা
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
Find us in facebook
মো. শহীদ উল্লা খন্দকার
কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস মোকাবেলায় জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা ডোরোটেয়া মার্কেল এবং নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা কেট লরেল আরর্ডার্ন যথেষ্ট মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। এ দুই নারী নেতার গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্বজুড়ে সমাদৃত হয়। মহামারী করোনা জার্মানি, নিউজিল্যান্ডসহ বিশ্বজুড়েই আঘাত হানে। ছোট-বড়, উন্নত-অনুন্নত সব দেশই কম-বেশি বিপর্যস্ত হয় এর ছোবলে। এ মহামারীর ঢেউ এসে আঘাত হানে বাংলাদেশেও। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ বেশ ভালোভাবেই করোনাকে সামাল দিতে পারলেও নারী নেতৃত্বের দৃষ্টিকোণ থেকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে মার্কেল ও জেসিন্ডাকে যেভাবে তুলে ধরা হয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অক্লান্ত পরিশ্রম সেভাবে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তুলে ধরা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে হতোদ্যম হননি। করোনা মোকাবেলায় তিনি নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে চলেছেন। আশা করা যায়, তার নিরলস পরিশ্রম ও অদম্য মনোবলের কারণে বিশ্বের অনেক উন্নত দেশের আগেই করোনা বাংলাদেশ থেকে বিদায় নেবে।
মার্কেল ও জেসিন্ডা বেশ প্রশংসা কুড়ালেও জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডে করোনা নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে বিদায় নেয়নি। এ দুই নারী নেতার পক্ষে কেন করোনাকে তাড়াতাড়ি নিয়ন্ত্রণে নেয়া সম্ভব হয়েছে, তার সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা প্রয়োজন। করোনা সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে, তাতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া যায়- এ ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমিত হয়। করোনা মোকাবেলায় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জনবিরল দেশে এ ভাইরাস মোকাবেলা যত সহজে সম্ভব, জনবহুল দেশে তা তত সহজ নয়। জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের পক্ষে করোনা নিয়ন্ত্রণে নেয়া সম্ভব হয়েছে মূলত দেশ দুটির বিশাল আয়তনের বিপরীতে কম জনসংখ্যার কারণে।
জার্মানির আয়তন বাংলাদেশের প্রায় তিন গুণ। জনসংখ্যা বাংলাদেশের প্রায় অর্ধেক এবং প্রতি বর্গকিলোমিটারে জার্মানির তুলনায় বাংলাদেশে প্রায় ছয় গুণ বেশি মানুষ বসবাস করে। অপরদিকে নিউজিল্যান্ডের আয়তন বাংলাদেশের প্রায় দ্বিগুণ। জনসংখ্যা বাংলাদেশের প্রায় পঁয়ত্রিশ ভাগের এক ভাগ। প্রতি বর্গকিলোমিটারে নিউজিল্যান্ডের তুলনায় বাংলাদেশে প্রায় ৭৫ গুণ বেশি মানুষ বসবাস করে। সে হিসাবে বলা যায়, জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাংলাদেশের তুলনায় যেহেতু যথাক্রমে ছয় ও ৭৫ গুণ কম; সেহেতু দেশ দুটির পক্ষে করোনা মোকাবেলা বাংলাদেশের চেয়ে অনেক অনেক সহজ ছিল। দেশ দুটির সরকারপ্রধান করোনা মোকাবেলায় বাহ্বা কুড়িয়েছে মূলত বিশাল আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা নগণ্য হওয়ার কারণে এবং জনসংখ্যার ঘনত্বের বিচারে দেশ দুটি বিরল জনসংখ্যার দেশ হওয়ার কারণে।
আগেই বলেছি, জনসংখ্যার ঘনত্বের দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বের সর্বোচ্চ স্থানের অধিকারী এবং আয়তন যাই হোক, এটি বিশ্বের ৮ম বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ। সে হিসাবে জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের পক্ষে করোনা মোকাবেলা যতটা সহজ হয়েছে, বাংলাদেশের পক্ষে ততটা সহজ ছিল না। যে দেশে প্রতি বর্গকিলোমিটারে এক হাজার ২০০ লোক বসবাস করে, সে দেশে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কষ্টসাধ্য হওয়ায় করোনা সর্বগ্রাসী রূপে আবির্ভূত হওয়ারই কথা; বাংলাদেশে কিন্তু তা হয়নি। এখানে এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু ৬৪ জন (২৯ জুন)। এক দিনে সর্বোচ্চ শনাক্ত ৩ হাজার ১৭১ জন (৯ জুন)। দেখা যাচ্ছে, উন্নত বিশ্বের মতো বাংলাদেশে একদিনে হাজার মৃত্যু দূরে থাক, শত মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেনি। এর জন্য সৃষ্টিকর্তার রহমতের পাশাপাশি সঠিক নেতৃত্বও ভূমিকা রেখেছে। একদিনে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের মতো উন্নত দেশে যেখানে ৭৫ হাজার থেকে ১ লাখ করোনা রোগী শনাক্তের ঘটনা ঘটেছে, সেখানে বাংলাদেশ এ সংখ্যাকে ৩ হাজার ১৭১ জনের ওপরে ওঠেনি। এখানেও সৃষ্টিকর্তার রহমতের পাশাপাশি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্ব বিশাল ভূমিকা রেখেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণান্ত চেষ্টা চালিয়ে করোনাকে ‘অতিমারী’রূপে আবির্ভূত হতে দেননি। এ জন্য সরকারপ্রধান হিসেবে সৃষ্টিকর্তার রহমত যে তার ওপর আছে, তা নির্দ্বিধায় বলা যায়।
বাংলাদেশের মতো ১৭ কোটি জনসংখ্যা জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের হলে দেশ দুটিতে কী হতো বলা মুশকিল, তবে এটি বলা যায়- জার্মানিতে প্রতি বর্গকিলোমিটারে যতজন লোক বসবাস করে, রাজধানী ঢাকার একটি মহল্লায় তার অন্তত ২০ গুণ বেশি লোক বসবাস করে। নিউজিল্যান্ডে প্রতি বর্গকিলোমিটারে যতজন লোক বসবাস করে, ঢাকার একটি হাইরাইজ ভবনে তার অন্তত ৫০ গুণ বেশি লোক বসবাস করে। সে হিসাবে জার্মানি ও নিউজিল্যান্ডের করোনা মোকাবেলা আর বাংলাদেশের করোনা মোকাবেলাকে এক পাল্লায় মাপা ঠিক নয়। এতসব সুবিধা নিয়েও মার্কেল ও জেসিন্ডা করোনা মোকাবেলায় যেভাবে গলদঘর্ম হয়েছেন, সীমিত আয়তন ও বিপুল জনসংখ্যার বাংলাদেশের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঠাণ্ডা মাথায় তা মোকাবেলা করে চলেছেন।
এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই, অনেক উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশকে করোনা মোকাবেলায় রোগীদের ঠাঁই দেয়ার জন্য তাঁবু খাটাতে হয়নি এবং গণকবর খুঁড়তে হয়নি। এটা ঠিক, করোনা মোকাবেলায় এখানে লকডাউন দিতে হয়েছে, আবার অর্থনীতির চাকা সচলের জন্য যথাসময়ে লকডাউন তুলেও নেয়া হয়েছে। লকডাউনের সময়ে ৫০ লাখ পরিবারের প্রত্যেকটিকে দুই হাজার ৫০০ টাকা করে নগদ সহায়তা দেয়া সীমিত সম্পদের বাংলাদেশের পক্ষে একটি সাহসী সিদ্ধান্ত ছিল। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে লাখ লাখ মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেয়াও সহজ কাজ ছিল না। দেশের প্রায় চার কোটি পরিবার এ খাদ্য সহায়তার আওতায় এসেছে। ১০ টাকা কেজিতে চাল বিতরণ এখনও অব্যাহত আছে। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য ৭২ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা; যা জিডিপির প্রায় ২ দশমিক ৫২ শতাংশ। প্রথমে তৈরি পোশাক খাতের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেন, পরে অন্যান্য খাতের জন্য আরও ৬৭ হাজার ৭৫০ কোটি টাকার প্রণোদনা ঘোষণা করেন। বলা যায়, জিডিপির আড়াই শতাংশের বেশি প্রণোদনা ঘোষণা করায় বাংলাদেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়েনি এবং তৈরি পোশাক শিল্প সচল থাকায় এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রায় কোটি পরিবার টাকার অভাবে খাদ্য সংকটে পড়েনি।
কোভিড-১৯-এর প্রভাব এবং এর পাশাপাশি দেশের ২৪টি জেলা ভয়াবহ বন্যায় আক্রান্ত হওয়ায় বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে, তা নিয়ে শঙ্কিত ছিল অনেকে। অনেকে আত্মপ্রসাদে ভুগছিল যে, বাংলাদেশ একটি বড় ধরনের দুর্ভিক্ষের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এ অবস্থা সরকার কিছুতেই সামাল দিতে পারবে না। সৃষ্টিকর্তার অপার করুণায় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সিদ্ধান্তে বাংলাদেশকে সে অবস্থায় উপনীত হতে হয়নি। করোনায় এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজারের বেশি (উন্নত বিশ্বের তুলনায় যা নগণ্য) মানুষের মৃত্যু ঘটলেও খাদ্যের অভাবে একজন মানুষেরও মৃত্যু ঘটেনি। বলা যায়, বাংলাদেশ সঠিক পথেই আছে এবং সঠিক পথেই এগিয়ে যাচ্ছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে এত কিছু একসঙ্গে সামাল দেয়া কীভাবে সম্ভব হচ্ছে? দেশ পরিচালনায় তার প্রত্যুৎপন্নমতি এক্ষেত্রে নিয়ামক হলেও অনেকে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে দেশপ্রেম ধারণ করতেন, তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনাও ঠিক ততটুকু দেশপ্রেমই ধারণ করেন। বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের জনগণের জন্য জাতির পিতা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনাও বলেছেন, এ দেশ ও এ জাতির জন্য তিনি নিজের জীবন উৎসর্গ করতে প্রস্তুত।
২৮ সেপ্টেম্বর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে অংশ নেয়ার কারণে ২০০৯ সাল থেকে টানা ১১ বছর তাকে তার জন্মদিন যুক্তরাষ্ট্রে পালন করতে হয়েছে। এবারও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন হচ্ছে। তবে করোনা মহামারীর কারণে এবারের অধিবেশন হচ্ছে ভার্চুয়াল। ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভার্চুয়াল অংশ নিয়ে দেশে থেকেই ভাষণ দিয়েছেন। এতে ১১ বছর পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার প্রিয় দেশে জন্মদিন পালন করতে পারছেন।
দেশে অবস্থান করতে না পারায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে অনেক বছর ঘটা করে তার জন্মদিন উদযাপন করেননি। এবার করোনার কারণে তিনি দেশে থাকলেও জাঁকজমকের সঙ্গে জন্মদিন উদযাপন করবেন না। এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈশিষ্ট্যও নয়। তিনি সবার আগে ভাবেন দেশ নিয়ে, দেশের মানুষ নিয়ে। করোনার রাহুগ্রাস থেকে তিনি গোটা জাতিকে কীভাবে রক্ষা করবেন, তাই তার অহোরাত্রির ভাবনা। প্রবল দেশপ্রেম ও বাংলা ভাষার জন্য তার ভালোবাসার কারণে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো প্রধানমন্ত্রিত্বের তিন মেয়াদে মোট ১৫ বার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দিয়েছেন। জাতির পিতা তার ভাষণে গণতন্ত্র, ন্যায়পরায়ণতা, স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের প্রতি অবিচল আস্থা পোষণ করেছিলেন। জাতির পিতার সুযোগ্যকন্যা শেখ হাসিনাও গণতন্ত্র, বিশ্ব শান্তি, নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা, উন্নত ও উন্নয়নশীল বিশ্বের মধ্যে বিদ্যমান অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং ক্ষুধা ও পরমাণু অস্ত্রমুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার কথা বলেছেন। এসবের পাশাপাশি এবারের অধিবেশনে তিনি রোহিঙ্গা ও করোনা সংকট মোকাবেলায় তার ভাবনার কথাও ভাষণে তুলে ধরেছেন।
করোনা সংকট মোকাবেলায় অ্যাঞ্জেলা মার্কেল ও জেসিন্ডা আরর্ডার্নের মতো বিপুল সম্পদের সহায়তা তিনি পাননি। সীমিত সম্পদ ও আয়তন এবং বিপুল জনসংখ্যার মধ্যে সুসমন্বয়ের মাধ্যমে তিনি অকল্পনীয় দৃঢ়তায় করোনার আগ্রাসন মোকাবেলা করে চলেছেন। সেজন্য অনেক বিশ্লেষকই বলেন, করোনা মোকাবেলায় মার্কেল ও জেসিন্ডাকেও ছাড়িয়ে গেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
৭৪তম জন্মদিনে এ সংগ্রামী নারী নেতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
লেখক: সচিব, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
সূত্র: যুগান্তর।
- শরীরে মেদ জমেছে নাকি পানি, বুঝবেন যেসব লক্ষণে
- বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের
- সঙ্গীকে ভালো লাগছে না, তবুও কেন একসঙ্গে থাকা?
- দেশে ফিরেছেন স্পিকার
- নারী ফুটবলারকে চুমুকাণ্ডে বড় শাস্তি পাচ্ছেন রুবিয়ালেস
- জায়েদ খানের নায়িকা হচ্ছেন ভারতের পূজা ব্যানার্জি, যা বললেন নায়ক
- জুমার দিন দরুদ পাঠের বিশেষ ফজিলত
- বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী
- ফিলিস্তিনিদের হত্যার পর বুলডোজার দিয়ে বালুচাপা দিলো ইসরায়েলি সেনা
- সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী
- শরীয়তপুরের সেই চিকিৎসককে চান না রৌমারীবাসী
- আইএমইআই পরিবর্তন করে মোবাইল বিক্রি, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ২
- উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির
- প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: লড়বেন সাড়ে ৩ লাখ চাকরি প্রত্যাশী
- বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক: আগ্রহ ব্যবসাবাণিজ্যে
- ৭ বছর ধরে নিজ বাড়িতে শিকলে বন্দী নুর
- রাণীশংকৈলে কৃষকের মাঝে বিনামূল্য পাটবীজ ও সার বিতরণ
- সৈয়দপুরে ফেসবুক লাইভে থেকে যুবকের আত্মহত্যা
- কুড়িগ্রামে ভুটানের রাজার মধ্যাহ্নভোজের মেন্যুতে যা যা ছিল
- সুন্দরগঞ্জ হৃদরোগে আক্রান্ত রুসদাকে বাঁচাতে মায়ের আকুতি
- বালিয়াডাঙ্গীতে বাড়ির আঙিনায় গাঁজা চাষ, গ্রেপ্তার ১
- ভেজাল খাদ্যপণ্য সরবরাহ, বিরামপুরে ২ জনের কারাদণ্ড
- রংপুরে আলু পরিবহনে ফিরেছে ঘোড়ার গাড়ি
- বিরামপুরে এক পা বিশিষ্ট্য সন্তানের জন্ম
- রংপুরে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয় আগেই
- ধর্ষণ মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
- হাতীবান্ধায় জেলের জালে উঠে এল প্রতিবন্ধী যুবকের মরদেহ
- শখের ড্রাগন বাগানে স্বাবলম্বী জহুরুল ইসলাম
- চিরিরবন্দরে সেচের কাজে এখনও ব্যবহৃত হচ্ছে সেঁউতি-দোন
- পার্বতীপুরে দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে বাই-সাইকেল বিতরণ
- ‘সংস্কারের পাশাপাশি আগামী বাজেটে কর্মসংস্থানে নজর দেওয়া হবে’
- ফজর সালাতের প্রতি আর গাফেলতি-অলসতা আসবে না, যদি...
- ঢাকায় ৬০০ টাকায় গরুর মাংস বিক্রি করবে সরকার: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- ঠাকুরগাঁওয়ে অ্যাম্বুলেন্স-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১
- রংপুর বিভাগে মাদক বিস্তার রোধ করা যাচ্ছে না
- বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
- গাজায় শিশুহত্যা চলছে, কোথায় বিশ্বমানবতা- প্রধানমন্ত্রী
- ১২ বছরে প্রাথমিকে ২ লাখ ৩৮ হাজার শিক্ষক নিয়োগ
- রমজানে মুমিন মুসলমানের প্রতিদিনের আমল
- রোজায় পানিশূন্যতা এড়াতে যা করবেন
- সেবক হয়ে জেলা প্রশাসকদের কাজ করে যেতে হবে : স্পিকার
- জলবিদ্যুৎ আমদানির আলোচনা চলছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- চলছে কর্মযজ্ঞ, অক্টোবরে শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনাল চালু
- সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্যদের শপথ আজ
- শ্রীলংকার বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ শুরু হবে যখন
- রোজা রাখার ৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা
- নীলফামারীতে বিটরুট চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ইঞ্জিনিয়ার
- মধ্যপন্থা: মুমিনের বৈশিষ্ট্য
- ভারতবিরোধী স্লোগানের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা লুকিয়ে আছে
- দেশের ৮ জেলায় ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস