• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৭ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

উত্তরাঞ্চলে বাড়ছে শীতের প্রকোপ

দৈনিক রংপুর

প্রকাশিত: ২৭ নভেম্বর ২০১৮  

Find us in facebook

Find us in facebook

মধ্য হেমন্তেই দেশের উত্তরাঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত। রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় দিনের তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। রাতে বাড়ছে শীতের তীব্রতা সেই সাথে ঘন কুয়াশা।

গত বছর শীতের তীব্রতা অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। এ বছরও শীতকাল আসার আগেই তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। এ বছরও শীতের তীব্রতা অন্যান্য বছরের তুলনায় বেশী বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আগুন পোহাতে গিয়ে লালমনিরহাটে গত বছর শীতে অর্ধশত মানুষ অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন, পুড়ে গেছে হাজার হাজার বসতবাড়ি। এ বছরও শীত বাড়ার সাথে সাথে অগ্নিদগ্ধের ঘটনা আরো বাড়তে পারে।

লালমনিরহাটে বসুন্ধরা এলাকার বাসিন্দা সোহরাব হোসেন লালমনিরহাট প্রতিনিধিকে বলেন, গত কদিন ধরে বেশ কুয়াশা পড়ছে। রাতে ফ্যান চালানো যায় না। গায়ে গরম কাপড় জড়াতে হচ্ছে। যেভাবে ঠান্ডা জেঁকে বসছে তাতে তীব্র শীত আসতে আর বেশী দেরি নেই।

লালমনিরহাট ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের ভারপ্রাপ্ত উপ-সহকারী পরিচালক মো. সাহেদুল ইসলাম লালমনিরহাট প্রতিনিধিকে বলেন, প্রতি বছর শীত রেকর্ড ভঙ্গ করেই চলেেছ। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের লালমনিরহাট জেলায় শীতের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি। সচেতনতার অভাবে অধিকাংশ সময় আগুন পোহাতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটে। শীতকালে নারীরা ওড়না, চাদরসহ শরীরে নানা ধরনের ভারি পোশাক পরে আগুন পোহাতে যান। একটু অসতর্ক হলেই কাপড়ে আগুন ধরে প্রাণহানি ঘটে।

লালমনিরহাটের সিভিল সার্জন মো কাশেম আলী লালমনিরহাট প্রতিনিধিকে বলেন, প্রতি বছর রংপুরাঞ্চলে অগ্নিদগ্ধ রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। এদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই বেশি। লালমনিরহাট জেলাও এর বাইরে নয়। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এই হাসপাতালে কোন বার্ন ইউনিট নেই। যদিও রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একটি বার্ন ইউনিট আছে। কিন্তু যে হারে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, সেভাবে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এর কারণ পর্যাপ্ত লোকবল ও ওষুধের অভাব।

Place your advertisement here
Place your advertisement here