• বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১১ ১৪৩১

  • || ১৪ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
যুদ্ধের অর্থ জলবায়ু পরিবর্তনে ব্যয় হলে বিশ্ব রক্ষা পেত- প্রধানমন্ত্রী দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড মেডিকেল কলেজের ক্লাস অনলাইনে নেয়ার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ‘গণতান্ত্রিক রীতিনীতি না মানলে জনগণই বিএনপিকে প্রতিহত করবে’ লালমনিরহাটে হত্যা মামলায় বিএনপির দুই নেতা কারাগারে

আজ কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৬ ডিসেম্বর ২০১৯  

Find us in facebook

Find us in facebook

আজ ৬ ডিসেম্বর। কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে মুক্তিযোদ্ধারা কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থানরত পাক বাহিনীকে তিন দিক থেকে ঘেরাও করে তাদের হটিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন।

দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করার জন্য নানান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে র‌্যালি, স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

১ ডিসেম্বর থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুক্তিবাহিনী ধরলা নদী পাড় হয়ে কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থানরত পাক বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতে থাকে। এ সময় মুক্তিযোদ্ধারা চারদিক থেকে পাক বাহিনীর ওপর আক্রমণ চালায়। ৪ ও ৫ ডিসেম্বর উভয়পক্ষের মধ্যে চলে তুমুল যুদ্ধ। এ সময় যৌথ বাহিনী কুড়িগ্রাম শহরে অবস্থানরত পাক বাহিনীর অবস্থানের ওপর বিমান হামলা চালায়। ৬ ডিসেম্বর সকালে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে টিকতে না পেরে পাকবাহিনী গুলি করতে করতে ট্রেনযোগে কুড়িগ্রাম ত্যাগ করে।

এরপর বীরপ্রতীক আব্দুল হাইয়ের নেতৃত্বে ওইদিন বিকেল ৪টার দিকে কুড়িগ্রাম নতুন শহরস্থ পানির ট্যাংকির ওপর স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করার মাধ্যমে কুড়িগ্রাম হানাদার মুক্ত করা হয়।

কুড়িগ্রাম জেলায় মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য খেতাবপ্রাপ্ত হয়েছেন লে. আবু মঈন মো. আসফাকুস সামাদ বীরউত্তম (মরণোত্তর), শওকত আলী বীরবিক্রম, সৈয়দ মনছুর আলী (টুংকু) বীরবিক্রম, বদরুজ্জামান বীরপ্রতীক, আব্দুল হাই সরকার বীরপ্রতীক, আব্দুল আজিজ বীরপ্রতীক এবং তারামন বিবি বীরপ্রতীক।

Place your advertisement here
Place your advertisement here