সূর্যগ্রহণ আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন, এই সময়ে যা করতেন মহানবী (সা.)
– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –
প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২২

Find us in facebook
সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণকে ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গিতে এতদুয়ের ওপর একটি ক্রান্তিকাল হিসেবে গণ্য করা হয়। আরবি ভাষায় সূর্যগ্রহণকে ‘কুসুফ’ বলা হয়। পবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে ‘কিসাফান’ ও ‘কিসফান’ শব্দ দিয়ে ‘ইনকিসাফুস শামস’ অর্থাৎ সূর্যের অন্ধকারাচ্ছন্ন হওয়ার প্রতি ইঙ্গিত প্রদান করা হয়েছে। যাকে আমরা সূর্যগ্রহণ বলে জানি।
আজ বাংলাদেশ থেকে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহতায়ালার সৃষ্টি। এর প্রমাণস্বরূপ আল্লাহতায়ালা এ দু’টোর ওপর ‘গ্রহণ’ দান করেন। আর এই দু’টি আল্লাহর অপার কুদরতের নিদর্শন বৈ অন্য কিছু নয়।
আবার জাহিলিয়াতের যুগের লোকেরা মনে করত বড় কোনো ব্যক্তিত্বের মৃত্যুতে সূর্যগ্রহণ সংঘটিত হয়। মুগিরা ইবনে শুবা থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনটিতে সুর্যগ্রহণ হলো। তখন আমরা সকলে বলাবলি করছিলাম যে, নবিদের ছেলেদের মৃত্যুর কারণেই এমনটা ঘটেছে। এ সম্পর্কে দীর্ঘ একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে-
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় একবার সূর্যগ্রহণ হলো। সূর্যগ্রহণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম দ্রুত মাসজিদের দিকে ধাবিত হলেন এবং সবাইকে মাসজিদে আসার আহবান জানালেন। তিনি নামাজে দাঁড়ালেন এবং এত দীর্ঘ করলেন যে জামাআতে আগে কখনো এমন করেননি। অতঃপর রুকূতে গেলেন এবং রুকূ এত দীর্ঘ করলেন যা আগে কখনো করেননি। অতঃপর দাঁড়ালেন কিন্তু সাজদায় গেলেন না এবং দ্বিতীয় রাকাআতেও কেরাত দীর্ঘ করলেন। অতপর আবার তিনি রুকূতে গেলেন এবং তা পুর্বের চেয়ে আরও দীর্ঘ করলেন। রুকূ শেষে দাঁড়ালেন এবং এরপর সাজদায় গেলেন এবং তা এত দীর্ঘ করলেন যে, আগে কখনো এমনটা করেননি। অত:পর সাজদা থেকে দাঁড়িয়ে প্রথম দু রাকাআতের ন্যায় দ্বিতীয়বারও ঠিক একইভাবে নামাজ আদায় করলেন। ততক্ষণে সূর্যগ্রহণ শেষ হয়ে গিয়েছে।
নামাজ সমাপ্ত হলে তিনি আল্লাহর হামদ (প্রশংসা) পেশ করে খোতবা দিয়ে বললেন, ‘সূর্য এবং চন্দ্র আল্লাহর অগণিত নিদর্শন সমূহের মধ্যে দু’টো নিদর্শন, কারোর মৃত্যু কিংবা জন্মগ্রহণের ফলে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয় না। অতএব, যখনই তোমরা চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ প্রত্যক্ষ করবে তখনই আল্লাহকে ডাকবে, তাঁর বড়ত্ব ও মহত্ব প্রকাশ করবে এবং নামাজে রত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
যখন সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ শুরু হতো তখন প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেহারা বিবর্ণ হয়ে যেতো। তিনি সাহাবায়ে কেরামকে নিয়ে জামাআতে নামাজ পড়ার জন্য দাঁড়িয়ে যেতেন। আল্লাহর কাছে প্রচণ্ড রোনাজারি করতেন। আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতেন তিনি। হাদিসে এসেছে-
হজরত আবু মুসা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় একবার সূর্যগ্রহণ লাগল। তিনি ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে দাঁড়ালেন। তিনি কেয়ামত হওয়ার আশঙ্কা করছিলেন। অবশেষে তিনি মাসজিদে এসে নামাযে দাঁড়ালেন এবং সবচেয়ে লম্বা কেয়াম, লম্বা রুকূ, লম্বা সেজদাসহ নামাজ আদায় করতে লাগলেন। আমি কখনও কোনো নামাজে তাঁকে এত লম্বা করতে দেখিনি। নামাজ শেষ করে তিনি বললেন, এসব নিদর্শনাবলী যা আল্লাহ জগতে পাঠান, কোনো ব্যক্তির মৃত্যু বা জীবনের কারণে অবশ্যই তা হয় না। বরং আল্লাহ এগুলো পাঠিয়ে বান্দাদের সতর্ক করেন। অতএব তোমরা যখন এমন কিছু দেখতে পাও, তখন তোমরা ভীত হয়ে আল্লাহর জিকির, দোয়া ও ইসেতেগফারে মশগুল হও।’ (মুসলিম)
- মতিঝিল-কমলাপুর মেট্রোরেল লাইন নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু
- নীরব ঘাতক নাক ডাকা
- ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক জোরদারে সমর্থনের আশ্বাস মার্কিন সিনেটরের
- সাহিত্য সম্মেলনে যোগ দিতে এলো ভারতীয় প্রতিনিধি দল
- গোবিন্দগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৩ ব্যবসায়ীর কারাদণ্ড
- মানবিক সহায়তা পেলেন ক্ষতিগ্রস্ত হালিমা
- কলম্বোয় মোমেন-হিনার সাক্ষাৎ
- সবাইকে আইন অনুযায়ী রাজস্ব দেওয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির
- জমজমাট দিনাজপুরের ঘোড়ার হাট
- অভ্যন্তরীণ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ে আরও উদ্যমী হোন: প্রধানমন্ত্রী
- রমজানে বিনা মূল্যে ১ কোটি পরিবারকে চাল দেবে সরকার
- বিডার নতুন ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জনপ্রিয়তা থাকলে নির্বাচনে আসুন: বিএনপিকে মির্জা আজম
- সামনেই ভালোবাসার সপ্তাহ, কোন দিনের কী বিশেষত্ব জেনে নিন
- সরকার তরুণদের ভাবনা নিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে চায়: হুইপ স্বপন
- `বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বকে আরো রঙিন করবে এমভি গঙ্গা বিলাস`
- `প্রতিটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে কাজ করছেন শেখ হাসিনা`
- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় সব সেক্টরে উন্নয়ন হয়েছে: এলজিআরডিমন্ত্রী
- দেশ গঠনে নারীদের চমৎকার উত্থান ঘটেছে: মেয়র লিটন
- সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা নভেম্বরে: ইসি আনিছুর
- ভালো বই ভালো মানুষ গড়তে অবদান রাখে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
- নিপা ভাইরাস খুবই মারাত্মক, এর ওষুধ নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- ২০২৭ সালের মধ্যে দিনাজপুর-ঢাকা রুটে বুলেট ট্রেন চলবে: হুইপ ইকবাল
- বাংলাদেশের প্রতি শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতির কৃতজ্ঞতা
- শিক্ষার্থীদের লাইব্রেরিতে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
- নিজস্ব ভবনে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
- চীনা গোয়েন্দা বেলুন যুদ্ধবিমান দিয়ে ভূপাতিত করল যুক্তরাষ্ট্র
- আফ্রিদির সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিয়ে যা বললেন আফ্রিদি
- বেঁচে থাকতে পারত জ্যাক, জানালেন টাইটানিকে পরিচালক
- কেয়ামতে চন্দ্র-সূর্যের যে পরিস্থিতি হবে
- কুয়াশাচ্ছন্ন সৈয়দপুরে জবুথবু জনজীবন
- দিনাজপুরে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ
- আমরা সবসময় জনগণের পাশে আছি: আইজিপি
- `চসিক কর্মকর্তা লাঞ্ছিতের ঘটনায় দ্রুত আইনি ব্যবস্থা`
- জনগণ নৌকায় ভোট দেওয়াতেই এই উন্নয়ন: নৌপ্রতিমন্ত্রী
- দুই আসনেই হেরে গেলেন হিরো আলম
- সরকার পদত্যাগের আন্দোলনে বিএনপি ফ্লপ, জনগণ সাড়া দেয়নি: মেনন
- `বিএনপি তাদের নেতাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া ঠেকাতে পারবে না`
- ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জানা জরুরি: ডেপুটি স্পিকার
- রংপুরে পিস্তল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ১ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
- খানসামায় বেড়েছে ভুট্টা চাষ, স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
- দেশি নয়, ফার্মের মুরগির ডিমেই পুষ্টি বেশি
- ১০ বছর মেয়াদের ই-পাসপোর্ট পাচ্ছেন ৬৫ ঊর্ধ্ব ব্যক্তিরাও
- দেশকে স্বাবলম্বী করতে চাহিদা জেনে শিক্ষা দিতে হবে: মোজাম্মেল হক
- বেরোবিতে গত কয়েক বছরে গবেষণা বেড়েছে পাঁচ গুণ
- রাজশাহী এখন দেশের সবচেয়ে সুন্দর শহর: তথ্যমন্ত্রী
- শেষ মুহূর্তে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ প্রচারণায় পরীমনি
- রংপুর নগরীতে শব্দ দূষণ রোধে পদক্ষেপ নিচ্ছে প্রশাসন
- মিঠাপুকুরে সন্তানদের অত্যাচারের বিচার চাইলেন বাবা-মা
- ভারতীয় সাংবাদিকদের সফর দু’দেশের সম্পর্কে নতুন মাত্রা দেবে