• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

কুড়িগ্রামের হাট-বাজারে উঠতে শুরু করেছে আগাম জাতের আলু

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

শীতের মৌসুম শুরু হতে না হতেই প্রতিবারের ন্যায় এবারেও কুড়িগ্রামে আগাম জাতের আলু বিভিন্ন হাট-বাজারে উঠতে শুরু করেছে। এ নতুন জাতের আলু গত এক সপ্তাহ ধরে বাজারগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। তবে দাম অনেক বেশি হলেও ক্রেতারা অনেকেই শখ করে নতুন জাতের আলু কিনছেন বলে জানান আলু ব্যবসায়ীরা। 

তারা জানান, গত তিন দিন আগেও প্রতি কেজি আলু বাজারে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হয়। এখন কিছুটা তা কমে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে আলুর সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি আলুতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমেছে।
 
এদিকে নতুন আলু বাজারে আসায় ক্রেতারা বেশ খুশি হলেও অনেকই বেজার। কারন এত দাম দিয়ে সবার কেনার সামর্থ্য নেই। জেলা সদরের পৌর বাজারে আসা এক স্কুল শিক্ষক মকবুল হোসেন  জানান, শখ করে নতুন সবজি আলু কিনতে চাইলেও তা ক্রয় করা বেশ কঠিন।আকাশ ছোঁয়া দামে তা কেনা মুশকিল হয়ে গেছে। অবশ্য অনেকেই বেশি দামে কিনছেন বলেও জানান তিনি। অপরদিকে, দাম গত দুদিনের চেয়ে কমার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা জানান,বাজারে আলুর সরবরাহ কিছুটা বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। 

কুড়িগ্রামের বিভিন্ন হাটে বাজারে ঘুরে জানা যায়, প্রতিটি সবজির দোকানে অন্যান্য সবজির সঙ্গে দেখা মিলছে নতুন আলু। আলুর দাম বেশি হলেও ক্রেতারা নতুন আলুর স্বাদ নিতে কমবেশি কিনছেন। পৌরসভার জিয়া বাজারের ব্যবসায়ী আক্কাস আলী বলেন, আমাদের এখানকার নতুন জাতের আলু বগুড়া থেকে আসছে। প্রথম প্রথম নতুন আসায় দামটা বেশ চরা ছিল। দুই দিন আগেও প্রতি কেজি নতুন আলু বিক্রি করেছি ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়। এখন সেই আলু বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। আলুর দাম দিনে দিনে কমছে বলে জানান এ বিক্রেতা। দাম কমার কারণ হিসেবে তিনি জানান, বাজারে সরবরাহ বাড়ার কারণেই মূলত দাম কমতির দিকে। 

পৌর এলাকার জিয়া বাজারে বাজার করতে আসা রফিকুল মিয়া জানান, এ বাজারে শীতকালীন সবজি পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে। এরপরও ৫০ থেকে ৬০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। তিনি জানান, ব্যবসায়ীদের কারসাজির কারনে সব ধরনের সবজির দাম বেশি। তবে ৩০ টাকার নিচে পাওয়া যেত যদি এ ধরনের সিন্ডিকেট না থাকত।

Place your advertisement here
Place your advertisement here