• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৪ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook

দিনাজপুর বোর্ডে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ৩০ ডিসেম্বর ২০২১  

Find us in facebook

Find us in facebook

রংপুর বিভাগের দিনাজপুর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে জিপিএ-৫ এর সংখ্যা রংপুর জেলায় সবচেয়ে বেশি। তবে রংপুর পাশের হারে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। পাশের হারে সবচেয়ে এগিয়ে লালমনিরহাট জেলা। এই জেলায় পাশের হার ৯৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ। এর পরে রয়েছে দিনাজপুর জেলা। এই বোর্ডে পাশের হার গড় ৯৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। 

ছাত্রের চেয়ে জিপিএ-৫ পেয়েছে বেশি ছাত্রীরা। মোট ১৭ হাজার ৫৭৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এর মধ্যে ছাত্রীরা পেয়েছে ৮ হাজার ৯০৬ জন এবং ছাত্র পেয়েছে ৮ হাজার ৬৭২ জন। পাশের হারেও ছাত্রদের থেকে ছাত্রীরা এগিয়ে। ছাত্রী পাশ করেছে ৯৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং ছাত্র পাশ করেছে ৯৪ দশমিক ৭ শতাংশ। 

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালের দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় রংপুর বিভাগের ৮ জেলার ২ হাজার ৬৭৬টি বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৯৬ হাজার ২২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হন ১ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬২ জন। রংপুর জেলার পাশের হার ৯৪ দশমিক ৭৯ ভাগ। এই জেলার ৩৪ হাজার  ৫৮৩ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪০৪ জন।
 
নীলফামারী জেলার পাশের হার ৯৪ দশমিক ৯৭। এই জেলার ২১ হাজার ৩৩৭ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৮৭৯ জন।  গাইবান্ধা জেলার পাশের হার ৯৪ দশমিক ৭৯ শতাংশ। এই জেলায় ২৭ হাজার ৪৭ জন উত্তীর্ণ ও ২ হাজার ৭৯৫  জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। কুড়িগ্রাম জেলার পাশের হার ৯৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ২১  হাজার ৩৩৭ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৬৪৮ জন। 
ঠাকুরগাঁও জেলার পাশের হার ৯৩ দশমিক ৮৫ শতাংশ। ১৭ হাজার ৯৫৬ জন উর্ত্তীন হয়েছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ হাজার ৬১৯ জন। লালমনিরহাট জেলার পাশের হার ৯৫  দশমিক ৮৮ শতাংশ। ১৩ হাজার ৯৯০জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৭১৫ জন। পঞ্চগড় জেলার পাশের হার  ৯৪ দশমিক ৭২ শতাংশ । ১২ হাজার ৫৭০ জন উত্তীর্ণ ও জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯৭  জন। 

দিনাজপুর জেলার পাশের হার ৯৫  দশমিক ৩৭ শতাংশ। ৩৪ হাজার ৫৩৪  জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। এই জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৮১৮ জন পরীক্ষার্থী। এই বোর্ডে শতভাগ পাশ করেছে ৪৯৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা।  ২৭৫ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৮১১ জন শিক্ষার্থী এবং বহিস্কৃত হয়েছে ৪ শিক্ষার্থী।

Place your advertisement here
Place your advertisement here