• শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ||

  • চৈত্র ১৫ ১৪৩০

  • || ১৮ রমজান ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশকে হুমকির মুখে ফেলেছে ক্রমবর্ধমান জলরাশি: গবেষণা উত্তরবঙ্গের মহাসড়কে চার লেন চালু, ঈদযাত্রা হবে স্বস্তির সব উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী বিডিএস ভূমি ব্যবস্থাপনায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে: ভূমিমন্ত্রী বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা দিতে হবে: ওবায়দুল কাদের

দিনাজপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে কয়লাখনি শ্রমিকদের বিক্ষোভ

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২২  

Find us in facebook

Find us in facebook

দুই দফা দাবি আদায়ে বিক্ষোভ করছেন দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির শ্রমিকরা। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দাবি আদায় না হলে পরিবার-পরিজন নিয়ে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা।

রোববার (২৪ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে কয়লাখনির প্রধান গেট থেকে শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন।

বিক্ষোভ মিছিলটি খনি এলাকা প্রদক্ষিণ করে গেট সংলগ্ন এলাকায় সমাবেশে মিলিত হয়। এসময় বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি শ্রমিক ও কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি রবিউল ইসলাম রবি, সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক নূর ইসলাম, শ্রমিক নেতা এহসানুল হক সোহাগ, এরশাদ আলী ও আবু তাহের প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

সমাবেশে বক্তারা বলেন, সূচনালগ্ন থেকে শ্রমিকরা কয়লা উত্তোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে উৎপাদন সচল রেখেছেন। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি লকডাউন ঘোষণা করা হয়। ওই সময় শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে কিছু সংখ্যক শ্রমিক দিয়ে কয়লা উত্তোলন অব্যাহত রাখা হয়। পরে সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী খনির লকডাউন উঠে যায়। কিন্তু বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির যেসব শ্রমিক বাড়িতে অবস্থান করছিলেন তাদের কর্মস্থলে ফেরানোর বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।

পরে তারা খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর দুই দফা দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি দেন। স্মারকলিপিতে সব শ্রমিককে কর্মস্থলে যোগদান ও করোনাকালীন বকেয়া বেতন ভাতা প্রদানের জন্য আল্টিমেটাম দেন।

এ বিষয়ে বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিএমসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান খান জানান, চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানে অধীনে কর্মরত প্রায় ১ হাজার শ্রমিক রয়েছে। এদের মধ্যে করোনার কারণে ৪৫০-৫০০ জন শ্রমিক কাজ করছে। ওই সময় যেসব শ্রমিকদের ছুটি দেওয়া হয়েছে তারাও বেতন-ভাতা দাবি করছে। কিন্তু চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এখনো কোনো সিদ্ধান্ত জানাননি।

Place your advertisement here
Place your advertisement here