• শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ৬ ১৪৩১

  • || ১০ শাওয়াল ১৪৪৫

Find us in facebook
সর্বশেষ:
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাস, আজ ৭৮ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেছেন। বন্যায় দুবাই এবং ওমানে বাংলাদেশীসহ ২১ জনের মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে আবারও বাড়ল জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের দাম। ইসরায়েলের হামলার পর প্রধান দুটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু। ইসরায়েল পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইরানে।

কারখানা মনিটরিংয়ের দায়িত্বে ২৪ কর্মকর্তা, চিকিৎসায় ৮ চিকিৎসক     

– দৈনিক রংপুর নিউজ ডেস্ক –

প্রকাশিত: ২৮ এপ্রিল ২০২০  

Find us in facebook

Find us in facebook

করোনার প্রার্দুভাবের মধ্যেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানা চালু হয়েছে কয়েকশ’ গার্মেন্ট কারখানা। চালু কারখানাগুলোয় কোনও শ্রমিক করোনায় আক্রান্ত হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করতে বিজিএমইএ’র ২৪ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কেউ অসুস্থ হলে  বিজিএমইএর হেলথ সেন্টারের ৮ ডাক্তার প্রাথমিক চিকিৎসা দেবেন।

তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ থেকে গতকাল সোমবার (২৭ এপ্রিল) এ ব্যাপারে একটি সার্কুলার জারি করেছে। সার্কুলারে ঢাকা মেট্রোপলিটন জোন, সাভার ও আশুলিয়া জোন, গাজীপুর জোন, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী জোনের ২৪ জন মনিটরের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এছাড়া ৮ ডাক্তারের নাম ও মোবাইল নম্বর প্রকাশ করেছে বিজিএমইএ।

এতে বলা হয়েছে, দেশে করোনার সংক্রমণ দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় উদ্ভুত পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এ অবস্থায়  প্রত্যেক কারখানার একজন স্টাফকে একটি নির্দিষ্ট ফোন নম্বর দিয়ে (বিশেষ করে হট লাইন নম্বর) সার্বক্ষণিক নিয়োজিত রাখতে হবে। যাতে করে  কারখানায়  কোনও শ্রমিক/ কর্মকর্তা/ কর্মচারী করোনায় আক্রান্ত হলে ওই নম্বরে অবহিত করতে পারে। কারখানার বিভাগীয় প্রধান ও ওয়ার্কার পার্টিসিপেশন কমিটিদের (ডব্লিউপিসি) ফোন নম্বরসহ  সম্পূর্ণ বিষয়টি  অবহিত করতে বলা হচ্ছে। অনুগ্রহ পূর্বক আক্রান্ত ব্যক্তির রোগের ইতিহাস সংগ্রহ করে বিজিএমইএর হটলাইন নম্বর ০১৭৩০৪৪২২১১/০৯৬৩৮০১২৩৪৫ অথবা বিজিএমইএ হেলথ ইনচার্জ মোবাইল নম্বর ০১৯১৩৫২৯৮৭৭ অবহিত করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, তৈরি পোশাক শিল্পের শ্রমিক-কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের করোনা প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য  বিজিএমইএর প্রধান কার্যালয়ের নিচ তলায় করোনা কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। কন্ট্রোল রুমে দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্স ও ব্রাদাররা কোনও কারখানায় করোনার বিষয়ে কোনও সমস্যা হলে  ২৪ কর্মকর্তাকে জোন ভিত্তিক ফিল্ড মনিটরদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হলো।

Place your advertisement here
Place your advertisement here